Rahul Gandhi On Combating COVID-19: করোনা মোকাবিলায় রাহুল গান্ধীর আগাম সতর্কতা কাজে এসেছে, বললেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী
কংগ্রেস শাসিত রাজ্যে করোনা মোকাবিলায় রাহুল গান্ধীর সতর্কতা দারুণভাবে কাজে লেগেছে। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এটাই বললেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল (Chhattisgarh Chief Minister Bhupesh Baghel)। রাহুল বিরাট ভূমিকা পালন করেছেন, তাঁর পরামর্শ মেনেই ছত্তিশগড়ে শুরু হবে লালারস পরীক্ষার কাজ। রায়পুর থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সাংবাদিক সম্মেলন করেন ভূপেশ বাঘেল। সেখানেই তিনি বলেন, “করোনাভাইরাস থাবা বসাবে, তাই মার্চের প্রথম সপ্তাহেই আমাকে প্রস্তুতি নিতে বলেছিলেন রাহুল গান্ধী। ১১ এপ্রিল দেশের প্রতিটি রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপরেই তিনি ঠিক করবেন, তাঁর রাজ্যে লকডাউন উঠবে নাকি বাড়বে। ছত্তিশগড়ের পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে লকডাউন থাকছে না উঠছে।”
রায়পুর, ১০ এপ্রিল: কংগ্রেস শাসিত রাজ্যে করোনা মোকাবিলায় রাহুল গান্ধীর সতর্কতা দারুণভাবে কাজে লেগেছে। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এটাই বললেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল (Chhattisgarh Chief Minister Bhupesh Baghel)। রাহুল বিরাট ভূমিকা পালন করেছেন, তাঁর পরামর্শ মেনেই ছত্তিশগড়ে শুরু হবে লালারস পরীক্ষার কাজ। রায়পুর থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সাংবাদিক সম্মেলন করেন ভূপেশ বাঘেল। সেখানেই তিনি বলেন, “করোনাভাইরাস থাবা বসাবে, তাই মার্চের প্রথম সপ্তাহেই আমাকে প্রস্তুতি নিতে বলেছিলেন রাহুল গান্ধী। ১১ এপ্রিল দেশের প্রতিটি রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপরেই তিনি ঠিক করবেন, তাঁর রাজ্যে লকডাউন উঠবে নাকি বাড়বে। ছত্তিশগড়ের পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে লকডাউন থাকছে না উঠছে।”
১২ মার্চ দিল্লিতে থাকাকালীন সময়েই রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভূপেশ বাঘেল। সেদিনই তিনি রায়পুরে ফেরেন। এরপর ১৩ মার্চ থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে সুরক্ষা ব্যবস্থায সমস্ত, স্কুল, কলেজ, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, শপিংমল, সিনেমাহল বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রথম পরীক্ষা হল ১৫ মার্চ। ১৮ মার্চ রাজ্যে প্রথম করোনা আক্রান্তের প্রমাণ মিলতেই জারি ১৪৪ ধারা। ২১ মার্চ থেকে লকডাউনে গোটা রাজ্য। যেখানেই রোগীকে পাওয়া যাচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে সেই জায়গা সিল করে দেওয়া হচ্ছে। এরপরেই কেন্দ্রকে একহাত নেন বাঘেল। বলেন, যাঁরা বিদেশে থেকে এসেছেন, তাঁদের যদি তৎক্ষণাৎ কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো যেত, তাহলে এই ভাইরাস দেশে ছড়াতই না। আরও পড়ুন- Isolation Coaches In West Bengal: করোনা মোকাবিলায় ভারতীয় রেল, হাওড়ায় তৈরি আইসোলেশন কোচ
তিনি বলেন, “এই ভাইরাস ভারতের নয়। মারণ রোগ আন্তর্তাজাতিক বিমান চলাচলের কারণেই ভারতে এসে পড়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত ছিল বিদেশ থেকে ফেরা প্রত্যেককে কোয়ারেন্টাইনে রাখা। রাজ্য সরকার কিন্তু একাজে দেরি করেনি। ২১০০ বাসিন্দা বিদেশ থেকে ফিরেছিল। প্রত্যেককেই সঙ্গে সঙ্গে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। তারপর তাঁদের লালারসের পরীক্ষা হয়। সবমিলিয়ে ৩০০০ টেস্ট হয়ে গিয়েছে। তাঁর সরকার চেষ্টা করছে যাতে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানো যায়। করবা জেলার কাটঘোরা এলাকায় একসঙ্গে সাতজনের শরীরে মারণ ভাইরাসের প্রমাণ মিলতেই ওই এলাকা সিল করে দেওয়া হয়েছে। কাটঘোরা এলাকায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য। তবে নতুন আক্রান্তের খবরের সঙ্গে সঙ্গে ছত্তিশগড়ে সংক্রামিতর সংখ্যা ১৮ হল।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)