Chandigarh University MMS Row: 'নিজের গোপন ভিডিও বয়ফ্রেন্ডকে পাঠান অভিযুক্ত ছাত্রী, অন্য ছাত্রীদের নগ্ন ভিডিও তোলার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা'
হোস্টেলের (Hostel) মধ্যে ছাত্রীদের স্নানের ভিডিও (Video) অললাইনে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় উত্তাল চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয় (Chandigarh University)। মধ্যরাতের পরে ক্যাম্পাসে বিশাল বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়েরই এক ছাত্রী ৬০ জন অন্য ছাত্রীর স্নানের ভিডিও (Bath Video) লুকিয়ে তোলে। এরপর ভিডিওগুলি সিমলার (Shimla) বাসিন্দা একটি বয়ফ্রেন্ডের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সেই ছেলেটি ভিডিওগুলি অনলাইনে (Online) ছড়িয়ে দেওয়া হয়। যদিও বিশ্ববিদ্য়ালয় কর্তৃপক্ষ ৬০ জন ছাত্রীর স্নানের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার দাবি খারিজ করেছে। তারা বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে অভিযুক্ত ছাত্রী নিজের গোপন ভিডিওই তাঁর বয়ফ্রেন্ডকে পাঠিয়েছেন। তিনি অন্য কোনও ছাত্রীর গোপন ভিডিও শুট করেননি।
চণ্ডীগড়, ১৮ সেপ্টেম্বর: হোস্টেলের (Hostel) মধ্যে ছাত্রীদের স্নানের ভিডিও (Video) অললাইনে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় উত্তাল চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয় (Chandigarh University)। মধ্যরাতের পরে ক্যাম্পাসে বিশাল বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়েরই এক ছাত্রী ৬০ জন অন্য ছাত্রীর স্নানের ভিডিও (Bath Video) লুকিয়ে তোলে। এরপর ভিডিওগুলি সিমলার (Shimla) বাসিন্দা একটি বয়ফ্রেন্ডের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সেই ছেলেটি ভিডিওগুলি অনলাইনে (Online) ছড়িয়ে দেওয়া হয়। যদিও বিশ্ববিদ্য়ালয় কর্তৃপক্ষ ৬০ জন ছাত্রীর স্নানের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার দাবি খারিজ করেছে। তারা বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে অভিযুক্ত ছাত্রী নিজের গোপন ভিডিওই তাঁর বয়ফ্রেন্ডকে পাঠিয়েছেন। তিনি অন্য কোনও ছাত্রীর গোপন ভিডিও শুট করেননি।
যদিও, পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত মেয়েটির বিরুদ্ধে গারুয়ান পুলিশ পোস্টে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং আইটি আইনের ৩৫৪ সি ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান (Punjab CM Bhagwant Mann)। আরও পড়ুন: Earthquake In Taiwan: আবারও তীব্র ভূমিকম্প তাইওয়ানে, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৭.২
বিশ্ববিদ্যালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, "অন্য ছাত্রীদের আপত্তিকর ভিডিও শুট করার সব গুজব সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কোনও ছাত্রীর এমন কোনও ভিডিও পাওয়া যায়নি, যা আপত্তিকর। একমাত্র একটি মেয়ের তোলা নিজেরই একটি ব্যক্তিগত ভিডিও পাওয়া গিয়েছে, যা তিনি তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে শেয়ার করেছিলেন।" এছাডা়ও গুজব ছড়িয়েছিল যে বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকজন ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন। সেই খবর উড়িয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তারা বিবৃতিতে বলেছে, "গুজব রয়েছে যে সাতজন মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আসল সত্য হল যে কোনও মেয়েই এই ধরনের পদক্ষেপের চেষ্টা করেননি। এই ঘটনায় কোনও মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়নি।"
এর আগে মোহালির পুলিশ সুপার বিবেক সোনিও একই কথা জানান। তিনি বলেন, "এখনও পর্যন্ত তদন্তে আমরা জানতে পেরেছি যে অভিযুক্তের নিজের একটি মাত্র ভিডিও রয়েছে। তিনি অন্য কারও ভিডিও রেকর্ড করেননি। ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং মোবাইল ফোন হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। আত্মহত্যার চেষ্টা বা মৃত্যুর কোনও ঘটনা ঘটেনি। একজন পড়ুয়া অসুস্থ হয়ে পড়াতে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমাদের দল তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছে। এক ছাত্রীর ভিডিও ছাড়া অন্য কোনও ভিডিও আমাদের নজরে আসেনি।"