Coronavirus Lockdown: দেশকে রেড, অরেঞ্জ জোন ও গ্রিন জোনে ভাগ করে লকডাউন বাড়াতে পারে কেন্দ্র

১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে লকডাউন (Coronavirus Lockdown)। যদিও লকডাউন ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানা হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার এখনও পর্যন্ত সরকারি ভাবে না ঘোষণা করলেও দেশের অনেক রাজ্যই লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। তবে দেশের কিছু ক্লাস্টারেই করোনাভাইরাসের প্রকোপ হয়েছে। যেসব জায়গায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী নেই, সেখানে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ যাতে শুরু করা যায়, তাই নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সারা দেশকে রেড (Red Zone), অরেঞ্জ (Orange Zone) ও গ্রিন জোনে (Green Zone) ভাগ করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে খুলতে পারে মদের দোকানও। হয়তো আংশিক ভাবে চালু হবে ট্রেন ও বিমান পরিষেবা। মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi) বৈঠকে এই সকল প্রস্তাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

লকডাউন File Image | (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ১২ এপ্রিল: ১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে লকডাউন (Coronavirus Lockdown)। যদিও লকডাউন ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানা হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার এখনও পর্যন্ত সরকারি ভাবে না ঘোষণা করলেও দেশের অনেক রাজ্যই লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। তবে দেশের কিছু ক্লাস্টারেই করোনাভাইরাসের প্রকোপ হয়েছে। যেসব জায়গায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী নেই, সেখানে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ যাতে শুরু করা যায়, তাই নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সারা দেশকে রেড (Red Zone), অরেঞ্জ (Orange Zone) ও গ্রিন জোনে (Green Zone) ভাগ করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে খুলতে পারে মদের দোকানও। হয়তো আংশিক ভাবে চালু হবে ট্রেন ও বিমান পরিষেবা। মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi) বৈঠকে এই সকল প্রস্তাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

দেশের যে অংশে করোনার প্রকোপ সবচেয়ে বেশি তাকে রেড জোন, যেখানে তার থেকে কিছুটা কম তাকে অরেঞ্জ জোন ও যেসব অংশে করোনার প্রকোপ নেই তাকে গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। এতে লকডাউনের মধ্যে কিছু ছাড় দিতে পারবে সরকার। রেড জোনে কোনও কিছু খুলবে না। মূলত হটস্পট এরিয়া, যেখানে বেশ কিছু কেস রিপোর্ট হয়েছে সেগুলিকে রেড জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। অরেঞ্জ জোন অর্থাৎ যেখানে আগে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু এখন নতুন কোনও রিপোর্ট হচ্ছে না। সেখানে সীমিত সংখ্যক বাস, ট্রেন চালানো, কৃষিকাজ ইত্যাদি করার অনুমতি দেওয়া হবে। অন্যদিকে গ্রিন জোন হচ্ছে সেই সব জেলা বা এলাকা যেখানে কোনও রোগী নেই। সেখানে কৃষি ও ছোটো ব্যবসার কাজ শুরু করতে চাইছে মোদি সরকার। তবে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার সঙ্গে কোনও আপোষ করা যাবে না। আরও পড়ুন: Punjab: লকডাউনের বাধা অমান্য করে পুলিশের হাতে নির্মমভাবে তলোয়ারের কোপ পাঞ্জাবের ব্যক্তির

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হওয়া বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীরা বলেন যে আন্তঃরাজ্য যানচলাচলের বিরোধী তাঁরা। তবে প্রায় সব মুখ্যমন্ত্রীই মদের দোকান খোলার পক্ষে সওয়াল করেন, কারণ খুব বড় পরিমানের রাজস্ব হারাচ্ছে রাজ্যগুলি। সেই কারণে মদের দোকান খোলায় অনুমতি দিতে পারে কেন্দ্র। এছাড়াও কয়েকটি অঞ্চলে ট্রেন ও বাস পরিষেবা চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে। তবে যতটা আসনসংখ্যা তার কেবল ৩০ শতাংশ লোক তোলা যাবে, এরকম নিয়ম সম্ভবত করে দেওয়া হবে। গ্রীন জোনের আওতায় রাখা হবে MSME সেক্টরকে। দিল্লিসহ অন্য শহরে মেট্রো চলাচলেও ছাড় দিতে পারে কেন্দ্র।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now