CAA: পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন মিটলেই কার্যকর হতে পারে সিএএ, তৎপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক
এখনই লাগু হচ্ছে না সিএএ। লোকসভা এবং রাজ্যসভার কমিটি ৯ এপ্রিল থেকে ৯ জুলাই অবধি বাড়িয়েছে কার্যকার করার সময়সীমা। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবার লোকসভায় লিখিত জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই জানিয়েছেন, ‘সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, ২০১৯-এর বিধি তৈরি করা হচ্ছে। লোকসভা ও রাজ্যসভার আইন বিষয়ক কমিটি সিএএ সংক্রান্ত বিধি তৈরির জন্য ৯ এপ্রিল থেকে সময়সীমা বাড়িয়ে ৯ জুলাই করার বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে।’
নতুন দিল্লি, ৩ ফেব্রুয়ারি: এখনই লাগু হচ্ছে না সিএএ (CAA)। লোকসভা এবং রাজ্যসভার কমিটি ৯ এপ্রিল থেকে ৯ জুলাই অবধি বাড়িয়েছে কার্যকার করার সময়সীমা। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবার লোকসভায় লিখিত জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই জানিয়েছেন, ‘সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, ২০১৯-এর বিধি তৈরি করা হচ্ছে। লোকসভা ও রাজ্যসভার আইন বিষয়ক কমিটি সিএএ সংক্রান্ত বিধি তৈরির জন্য ৯ এপ্রিল থেকে সময়সীমা বাড়িয়ে ৯ জুলাই করার বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে।’
তবে দেশজুড়ে এনআরসি কবে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ২০১৯-র ডিসেম্বরে সিএএ আইন পাশ হয়। এরপরেই দেশজুড়ে দফায় দফায় বিক্ষোভ শুরু করে বিভিন্ন সংগঠন। করোনা আবহে বিক্ষোভ থেমে যায়, ফলে আইন কার্যকর করা হয়নি। আরও পড়ুন, সিবিএসই দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৪ মে থেকে ১১ জুন, বিশদে জানতে ক্লিক করুন cbse.nic.in-ওয়েবসাইটে
তবে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন মিটলেই দেশজুড়ে কার্যকর হতে পারে সিএএ। পশ্চিমবঙ্গের মতুয়ারা অবিলম্বে সিএএ কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন। সিএএ কার্যকর না হওয়া নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর।
এই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে এদেশে আশ্রয় নেওয়া হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের যে সমস্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘু ব্যক্তি ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন, তাঁদের অনুপ্রবেশকারী হিসেবে গণ্য করা হবে না এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।