Assam Flood: অবিরাম বৃষ্টিতে অসমের কয়েকটি জেলায় বন্য়া পরিস্থিতি, দিমা হাসাও জেলায় ৩ জনের মৃত্যু

গত কয়েকদিন ধরে অবিরাম বৃষ্টিতে বন্য়া (Flood) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসমের (Assam) কয়েকটি জেলায়। বারাক উপত্যকায় (Barak Valley) বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কাছাড (Cachar), ধেমাজি (Dhemaji), দিমা হাসাও (Dima Hasao District), হোজাই (Hojai) এবং পশ্চিম কার্বি আংলং (West Karbi Anglong), নগাঁও (Nagaon) এবং কামরূপ মেট্রো (Kamrup Metro) জেলায় পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। রাজ্যের ৬টি জেলার কমপক্ষে ২৫ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। দিমা হাসাও জেলার হাফলং ও হোজাই এবং পশ্চিম কার্বি আংলং জেলার কয়েকটি এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টিতে রাস্তার একাংশ ভেসে গিয়েছে। ধসের কারণে অনেক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি গাছ উপড়ে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন কমপক্ষে ৭ জন।

Torrential Rains Cause Flash Floods In Assam (Photo: ANI)

শিলচর, ১৫ মে: গত কয়েকদিন ধরে অবিরাম বৃষ্টিতে বন্য়া (Flood) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসমের (Assam) কয়েকটি জেলায়। বারাক উপত্যকায় (Barak Valley) বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কাছাড় (Cachar), ধেমাজি (Dhemaji), দিমা হাসাও (Dima Hasao District), হোজাই (Hojai) এবং পশ্চিম কার্বি আংলং (West Karbi Anglong), নগাঁও (Nagaon) এবং কামরূপ মেট্রো (Kamrup Metro) জেলায় পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। রাজ্যের ৬টি জেলার কমপক্ষে ২৫ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। দিমা হাসাও জেলার হাফলং ও হোজাই এবং পশ্চিম কার্বি আংলং জেলার কয়েকটি এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টিতে রাস্তার একাংশ ভেসে গিয়েছে। ধসের কারণে অনেক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি গাছ উপড়ে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন কমপক্ষে ৭ জন।

শুক্রবার সন্ধ্যায়, কাটিগোড়ায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বালিচেরায় একটি বিএসএফ ক্যাম্প বৃষ্টিপাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসম-মেঘালয় সীমান্তের মালিদহর, চাঁদিপুর এবং মহাদেবপুর সহ একাধিক এলাকাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আরও পড়ুন: Buffalo Shooting: নিউ ইয়র্কের বাফেলোতে সুপার মার্কেটে বন্দুকবাজের গুলি, নিহত কমপক্ষে ১০

আকস্মিক বন্যায় কাটিগোড়ার কালাইন, ধুমকার, শালিগ্রাম এবং মৌগ্রাম ভেঙে পড়েছে বহু বাড়ি। কালাইনচেরা এলাকায় দেড়শ বছরের পুরনো একটি সেতুও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসম-মেঘালয় জাতীয় সড়কের অনেক এলাকায় ধস নেমেছে। যার কারণে যানবাহন চলাচল কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। রেল লাইন ধস নামাতে অনেক ট্রেন বাতিল করেছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল।