Hyderabad: বয়স মাত্র ১৪, স্নাতক হায়দরাবাদের অগস্ত্য জয়সওয়াল!

মাত্র ১৪ বছর বয়সে স্নাতক (Graduation) হল হায়দরাবাদের (Hyderabad) বাসিন্দা অগস্ত্য জয়সওয়াল (Agastya Jaiswal)। ভারতে এত কম বয়সে স্নাতক হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। সম্প্রতি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এই পরীক্ষায় ভারতের প্রথম পড়ুয়া হিসেবে মাত্র ১৪ বছর বয়সে জার্নালিজম ও মাস কমিউনিকেশনে স্নাতক হয়েছে অগস্ত্য। এর আগে ৭.৫ জিপিএ সহ মাত্র ৯ বছর বয়সে ক্লাস টেন উত্তীর্ণ হয়েছিল অগস্ত্য, যা তেলাঙ্গানায় প্রথম। অগস্ত্য বলেছে, "আমি মাত্র ১৪ বছর বয়সে বিএ পাস করেছি। ভারতে এটা প্রথম। ১১ বছর বয়সে আমিও তেলাঙ্গানার প্রথম ছেলে ছিলাম, যে ৬৩ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলাম"

Agastya Jaiswal (Photo CRedits: ANI)

হায়দরাবাদ, ২১ নভেম্বর: মাত্র ১৪ বছর বয়সে স্নাতক (Graduation) হল হায়দরাবাদের (Hyderabad) বাসিন্দা অগস্ত্য জয়সওয়াল (Agastya Jaiswal)। ভারতে এত কম বয়সে স্নাতক হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। সম্প্রতি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এই পরীক্ষায় ভারতের প্রথম পড়ুয়া হিসেবে মাত্র ১৪ বছর বয়সে জার্নালিজম ও মাস কমিউনিকেশনে স্নাতক হয়েছে অগস্ত্য। এর আগে ৭.৫ জিপিএ সহ মাত্র ৯ বছর বয়সে ক্লাস টেন উত্তীর্ণ হয়েছিল অগস্ত্য, যা তেলাঙ্গানায় প্রথম। অগস্ত্য বলেছে, "আমি মাত্র ১৪ বছর বয়সে বিএ পাস করেছি। ভারতে এটা প্রথম। ১১ বছর বয়সে আমিও তেলাঙ্গানার প্রথম ছেলে ছিলাম, যে ৬৩ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলাম"

তবে শুধু পড়াশোনাতেই নয়, খেলাধুলোতেও পিছিয়ে নেই অগস্ত্য। সে জাতীয় পর্যায়ের টেবিল টেনিস খেলোয়াড়ও। বড় হয়ে ডাক্তার হতে চাওয়া অগস্ত্য বলে, "আমার বাবা-মা আমার শিক্ষক, তাদের সাহায্যে আমি চ্যালেঞ্জগুলি অতিক্রম করে যাচ্ছি যে কিছুই অসম্ভব নয়। আমি এ থেকে জেড পর্যন্ত মাত্র ১.৭২ সেকেন্ডে টাইপ করতে পারি। আমি দুহাতেই লিখতে পারি। এছাড়াও আমি একজন আন্তর্জাতিক প্রেরণাদায়ী বক্তা। আমি একজন ডাক্তার হতে চাই, তাই এমবিবিএস করব।" আরও পড়ুন: Kunal Kamra: বিতর্কিত টুইটের জেরে আদালত অবমাননার দায়ে বিপাকে কুনাল কামরা

অগস্ত্যর বাবা অশ্বিনী কুমার জয়সওয়াল বলেন, প্রতিটি সন্তানের একটি বিশেষ গুণ রয়েছে, তাই যদি বাবা-মায়েরা তাদের বাচ্চাদের প্রতি ব্যক্তিগত মনোযোগ দেন তবে প্রতিটি শিশু ইতিহাস তৈরি করতে পারে। মা ভাগ্যলক্ষ্মী বলেন, "আমরা সবসময় তাকে বিষয়গুলি বুঝিয়ে বলি। ও আমাদের কাছে সর্বদা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করত এবং আমরা ব্যবহারিকভাবে উত্তর দিয়েছি।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now