African Cheetah: ছাড়পত্র সুপ্রিম কোর্টের, ভারতে শিগগিরই দেখা মিলবে আফ্রিকান চিতার
দেশের বিভিন্ন জায়গায় খুব শিগগিরই দেখা মিলবে আফ্রিকান চিতার (African Cheetah)। এই প্রকল্পে অবশেষে গ্রিন সিগন্যাল দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। তবে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখেই যেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। দেশের কোথায় কোথায় আফ্রিকান চিতা ছাড়া হবে, তা বিশেষজ্ঞদের প্যানেল ঠিক করবে। দেশের কোন কোন অঞ্চলে আফ্রিকার চিতা অনুকূল পরিবেশ পাবে, তা খতিয়ে দেখেই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এই পশুগুলি ভারতীয় পরিবেশে কেমন আছে, প্রতি চার মাস অন্তর তার রিপোর্ট জমা করতে হবে বিশেষজ্ঞ প্যানেলকে।
নতুন দিল্লি, ২৮ জানুয়ারি: দেশের বিভিন্ন জায়গায় খুব শিগগিরই দেখা মিলবে আফ্রিকান চিতার (African Cheetah)। এই প্রকল্পে অবশেষে গ্রিন সিগন্যাল দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। তবে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখেই যেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। দেশের কোথায় কোথায় আফ্রিকান চিতা ছাড়া হবে, তা বিশেষজ্ঞদের প্যানেল ঠিক করবে। দেশের কোন কোন অঞ্চলে আফ্রিকার চিতা অনুকূল পরিবেশ পাবে, তা খতিয়ে দেখেই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এই পশুগুলি ভারতীয় পরিবেশে কেমন আছে, প্রতি চার মাস অন্তর তার রিপোর্ট জমা করতে হবে বিশেষজ্ঞ প্যানেলকে।
দেশে বিরল ভারতীয় চিতা প্রায় বিলুপ্তপ্রায়। তাই জাতীয় ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি (NTCA) নামিবিয়া থেকে আফ্রিকান চিতা আনার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল।নামিবিয়া থেকে আফ্রিকান চিতা দেশে নিয়ে আসতে সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি চায় ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি। ২০১২-য় এই প্রস্তাব খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণার দরকার বসে জানায় সর্বোচ্চ আদালত। রিপোর্ট অনুসারে, সরকারের পরিকল্পনা হল নামিবিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলি থেকে চিতা আমদানি করা এবং ভারতে পুনরায় প্রবর্তন করা। আরও পড়ুন: Rahul Gandhi: ‘দেশের ভাবমূর্তিকে নষ্ট করছেন প্রধানমন্ত্রী’, সিএএ প্রশ্নে নরেন্দ্র মোদিকে তোপ রাহুলের
ভারতের আবহাওয়ায় আফ্রিকার চিতা বাঁচতে পারবে না বলে জানান অনেক পশুপ্রেমী। কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বৈজ্ঞানিক গবেষণা করে যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন যে আফ্রিকান চিতা এবং এশিয়ান চিতা জিনগতভাবে এবং অন্যভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন।