Farrukhabad Hostage Crisis: টান টান উত্তেজনার মধ্যে উত্তরপ্রদেশের ফাররুখাবাদে এনকাউন্টারে হত অভিযুক্ত, নিরাপদে উদ্ধার ২৩ জন শিশু

টানা ৯ ঘণ্টা ধরে আটকে থাকার পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে উত্তরপ্রদেশের ফাররুখাবাদ (Farrukhabad) থেকে ২৩ জন পণবন্দি শিশুকে উদ্ধার করল পুলিশ। কম্যান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বেই চলল উদ্ধারকাজ। তার আগে যদিও এনকাউন্টারে খতম হয়েছে অপহরণকারী সুভাষ বথাম। গুলিতে জখম হয়ে এখন হাসপাতালে ভর্তি সুভাষের স্ত্রী। মেয়ের জন্মদিনের পার্টিতে নিমন্ত্রণ করে বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের বাড়িতে ২০ জন শিশু এবং কয়েকজন মহিলাকে পণবন্দি করেছিল সুভাষ। তার বিরুদ্ধে আগেই খুনের অভিযোগ ছিল। কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরেও শিশু ও মহিলারা বাড়ি না ফেরায় গ্রামের বাসিন্দারা সুভাষের বাড়ি যান।

পণবন্দি ২০ জন শিশু এখানেই (Photo Credits: ANI)

ফাররুখাবাদ, ৩১ জানুয়ারি: টানা ৯ ঘণ্টা ধরে আটকে থাকার পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে উত্তরপ্রদেশের ফাররুখাবাদ (Farrukhabad) থেকে ২৩ জন পণবন্দি শিশুকে উদ্ধার করল পুলিশ। কম্যান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বেই চলল উদ্ধারকাজ। তার আগে যদিও এনকাউন্টারে খতম হয়েছে অপহরণকারী সুভাষ বথাম। গুলিতে জখম হয়ে এখন হাসপাতালে ভর্তি সুভাষের স্ত্রী। মেয়ের জন্মদিনের পার্টিতে নিমন্ত্রণ করে বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের বাড়িতে ২০ জন শিশু এবং কয়েকজন মহিলাকে পণবন্দি করেছিল সুভাষ। তার বিরুদ্ধে আগেই খুনের অভিযোগ ছিল। কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরেও শিশু ও মহিলারা বাড়ি না ফেরায় গ্রামের বাসিন্দারা সুভাষের বাড়ি যান। সবাই বাচ্চাদের খোঁজ নিতে আসছে বুঝতে পেরেই জানলা থেকে বোমা ছুঁড়তে শুরু করে সুভাষ।

প্রাণের ভয়ে বাসিন্দারা তখনকার মতো সেখান থেকে সরে গেলেও পুলিশে খবর দিতে দেরি করেননি। পরিস্থিতি বিবেচনা করেই এই পরিস্থিতিতে রাতেই তাঁর বাসভবনে জরুরি বৈঠক ডাকেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকরা। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে খোদ রাজ্যপুলিশের আইজি(কানপুর) গোটা পরিস্থিতির ওপরে নজরদারী চালাচ্ছিলেন। উদ্ধার কাজে রাতেই বিশেষ কমান্ডো বাহিনীর একটি দলকে ফাররুখাবাদের ওই গ্রামে পাঠানো হয়। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মেলে সাফল্য। অভিযানে অপহরণকারীকে খতম করে পণবন্দি শিশুদের উদ্ধার করেন জওয়ানরা। আরও পড়ুন-Jamia Millia Islamia: জামিয়ার প্রতিবাদী মিছিলের মাঝে চলল গুলি, দর্শক পুলিশ

দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টার উৎকণ্ঠার অবসান হয়। সুভাষ বথামের কর্মকাণ্ডে দিনভর চাঞ্চল্য ছিল উত্তরপ্রদেশের ফাররুখাবাদ এলাকা। পণবন্দি শিশুদের উদ্ধারে গিয়ে প্রথমে তো সুভাষের ছোঁড়া বোমায় পুলিশও আক্রান্ত হয়। এরপর রাজ্য পুলিশের আইজি (কানপুর) মোহিত আগরওয়ালের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। শিশুদের উদ্ধারের অপহরণকারীর সঙ্গেই শুরু হয় সমঝোতা। তবে সুভাষ রীতিমতো হুমকি দিয়ে জানায়, তার কাছে ৩০ কিলোর মতো বিস্ফোরক রয়েছে। অর্থাৎ দাবি না মানা হলে সে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করবে তার ইঙ্গিত দিয়ে রাখে। যাইহোক কমান্ডো বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারেই সুভাষের মৃত্যু হয়েছে। এরপরই হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন পণবন্দি শিশুদের অভিভাবকরা।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now