Choreographer Ganesh Acharya: অ্যাডাল্ট ভিডিও দেখতে বাধ্য করার অভিযোগ, কাঠগড়ায় বি-টাউনের কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্য

অ্যাডাল্ট ভিডিও না দেখলে কাজের সুযোগ দেওয়া হবে না। এই বলে অ্যাডাল্ট ভিডিও দেখতে বাধ্য করেছেন। এমনই অভিযোগ উঠল বি-টাউনের খ্যাতনামা কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্যর বিরুদ্ধে (Choreographer Ganesh Acharya)। অভিযোগকারিণী বছর ৩৩-এর মহিলা। তিনি আম্বোলি থানায় অভিযোগ দায়েরের পাশাপাশি মহরাষ্ট্রের মহিলা কমিশনেও ওই কোরিওগ্রাফারের বিরুদ্ধে নালিশ করেছেন তিনি। তবে শুধু ওই মহিলাই নন, গণেশ আচার্যর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন বর্ষীয়ান কোরিওগ্রাফার সরোজ খান। তাঁর অভিযোগ, নিজের ড্যান্সারদের শোষণ করে আসলে সিনে ড্যান্সার্স অ্যাসোসিয়েশনেরই বদনাম করছেন গণেশ আচার্য। অভিনেতা নান পাটেকরের বিরুদ্ধে তনুশ্রী দত্তের মি-টু অভিযোগের সময়ও এই গণেশ আচার্যর নাম প্রকাশ্যে আসে।

গণেশ আচার্য (Photo Credit: ANI)

মুম্বই, ২৮ জানুয়ারি: অ্যাডাল্ট ভিডিও না দেখলে কাজের সুযোগ দেওয়া হবে না। এই বলে অ্যাডাল্ট ভিডিও দেখতে বাধ্য করেছেন। এমনই অভিযোগ উঠল বি-টাউনের খ্যাতনামা কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্যর বিরুদ্ধে (Choreographer Ganesh Acharya)। অভিযোগকারিণী বছর ৩৩-এর মহিলা। তিনি আম্বোলি থানায় অভিযোগ দায়েরের পাশাপাশি মহরাষ্ট্রের মহিলা কমিশনেও ওই কোরিওগ্রাফারের বিরুদ্ধে নালিশ করেছেন তিনি। তবে শুধু ওই মহিলাই নন, গণেশ আচার্যর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন বর্ষীয়ান কোরিওগ্রাফার সরোজ খান। তাঁর অভিযোগ, নিজের ড্যান্সারদের শোষণ করে আসলে সিনে ড্যান্সার্স অ্যাসোসিয়েশনেরই বদনাম করছেন গণেশ আচার্য। অভিনেতা নান পাটেকরের বিরুদ্ধে তনুশ্রী দত্তের মি-টু অভিযোগের সময়ও এই গণেশ আচার্যর নাম প্রকাশ্যে আসে।

এই মি-টু অভিযোগে থানায় নানা পাটেকর ও গণেশ আচার্যের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছিলেন তনুশ্রী দত্ত। তাঁর অভিযোগ, ২০০৮-এ সিনেমার শুটিং চলাকালীন তাঁকে যৌন হেনস্তা করা হয়। অভিযোগের তির নানা পাটেকর ও আচার্যর দিকে। এদিকে তনুশ্রী দত্ত ও সরোজ খানের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গণেশ আচার্য। এএনআই-এর সাক্ষাৎকারে তনুশ্রী দত্ত বলেছেন, “ গণেশ আচার্য চরম মিথ্যেবাদী ও দুমুখো। ১০ বছর আগে যাঁরা যৌন হয়রানিতে অভিযুক্ত ছিল তাদের একজন এই কোরিওগ্রাফার। তবে সে কোনওদিন দোষ স্বীকার করেনি।” আরও পড়ুন-Shilpa Shetty Eating Rasgulla Serially: গপাগপ রসগোল্লা খাচ্ছেন শিল্পা শেট্টি! এটাই নাকি সান ডে ভাইবস

এরপর গণেশ আচার্য বলেছিলেন, “সরোজজি ভুল বলেছিলেন। যখন সিনে ড্যান্সার্স অ্যাসোসিয়েশন বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল তখন কেন তিনি আমাদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসানেনি। ১৫ লক্ষ টাকা নেওয়ার জন্য সিডিএ-তে সেই সময় পাঁচজন কোঅর্ডিনেটরকে নিয়োগ করা হয়। ২১৭ জনমাস্রাটর নাকি একটি চিঠিতে সই করে জানিয়েছিলেন যে তাঁদের কোঅর্ডিনেটরের দরকার নেই। ফেডারেশনের লোকজন কি নাচ জানে? তাঁরা কি জানেন কে ভাল নৃত্যশিল্পী? নৃত্যশিল্পীদের সহযোগিতায় সরোজ জি-র এগিয়ে আসা উচিত ছিল। সিনে ড্যান্সার্স অ্যাসসিয়েশনের পুনর্নির্বাচন জরুরি।”