Donald Trump: পক্ষপাতিত্বের দাবি করে WHO-র সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছেদ আমেরিকার, ঘোষণা করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে চলেছে আমেরিকা। করোনাভাইরাস নিয়ে সংঘাতে এর আগেই অর্থ সাহায্য বন্ধ করেছিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি জানিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ সংস্কারসাধনে 'হু; ব্যর্থ। এখনও চিনের ওপরে নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি তারা। আর তাই সম্পর্ক ছেদের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিল আমেরিকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে বছরে ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার অনুদান দেয় মার্কিন সরকার। সেই অর্থ এ বার থেকে অন্য সংস্থার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন স্বাস্থ্য প্রকল্পে খরচ করা হবে বলে ট্রাম্প জানান। এছাড়াও এই অর্থ কাজে লাগিয়ে আমেরিকায় চিকিত্সা গবেষণা এবং রোগ মোকাবিলা আরও জোরদার করা হবে বলে জানান।
ওয়াশিংটন, ৩০ মে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে চলেছে আমেরিকা। করোনাভাইরাস নিয়ে সংঘাতে এর আগেই অর্থ সাহায্য বন্ধ করেছিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তিনি জানিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ সংস্কারসাধনে 'হু' ব্যর্থ। এখনও চিনের ওপরে নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি তারা। আর তাই সম্পর্ক ছেদের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিল আমেরিকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে বছরে ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার অনুদান দেয় মার্কিন সরকার। সেই অর্থ এ বার থেকে অন্য সংস্থার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন স্বাস্থ্য প্রকল্পে খরচ করা হবে বলে ট্রাম্প জানান। এছাড়াও এই অর্থ কাজে লাগিয়ে আমেরিকায় চিকিত্সা গবেষণা এবং রোগ মোকাবিলা আরও জোরদার করা হবে বলে জানান।
গত ডিসেম্বরে চিনের উহান থেকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিশ্বে মহামারীর আকারে ছড়িয়ে পড়ে। এই মারণ ভাইরাসে এখনও পর্যন্ত বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ লক্ষ ছুঁইছুঁই। এর মধ্যে মারা গিয়েছেন ৩ লক্ষ ৬৫ হাজারের বেশি মানুষ। এই মারণ ভাইরাসে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত আমেরিকা। শুধুমাত্র সেই দেশেই আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৭ লক্ষ ৮৭ হাজার। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুও হয়েছে আমেরিকায়। করোনায় মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যে ১ লক্ষের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছে। আরও পড়ুন, প্রয়াত ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অজিত যোগী
বেজিংয়ের বক্তব্যের ওপর অন্ধের মতো ভরসা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভুল তথ্য দেওয়ার কারণে বিশ্বে করোনা পরিস্থিতি অনুমানের থেকেও ভয়াবহ আকার নিয়েছে বলে এর আগে অভিযোগ করেছিলেনতিনি। বন্ধ করেছিলেন WHO-কে দেওয়া মার্কিন সাহায্য। এই চিন নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে WHO-কে একগুচ্ছ সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিল আমেরিকা। এ দিকে, হংকং ইস্যুতেও এদিন মর্কিন প্রশাসনের নয়া নীতির কথা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।