Sajeeb Wazed Joy: মাকে প্রাণে বাঁচানোর জন্য ধন্যবাদ, ভারত সরকারকে বার্তা দিলেন হাসিনার ছেলে জয়
গত সোমবার বাংলাদেশে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে এসেছিলেন শেখ হাসিনা। যখন ব্রিটেন, আমেরিকার মতো দেশগুলি তাঁকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে অস্বীকার করছিল, সেই সময় তিনি ভারতে আসেন।
গত সোমবার বাংলাদেশে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে এসেছিলেন শেখ হাসিনা। যখন ব্রিটেন, আমেরিকার মতো দেশগুলি তাঁকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে অস্বীকার করছিল, সেই সময় তিনি ভারতে আসেন। তাঁকে গোপন জায়গায় নিরাপত্তার সঙ্গে রাখা হয়। হাসিনার সঙ্গে অতিথির মতো আচরণ করে নয়াদিল্লি। আর সেইজন্য দিল্লির সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তাঁর মতে, মাকে প্রাণে মেরে ফেলতে চেয়েছিল অনেকে। কিন্তু ভারত সরকার তাঁকে প্রাণে বাঁচিয়েছে। এরজন্য তিনি কৃতজ্ঞ। অন্যদিকে, বাংলাদেশের তরফ থেকে চাপ দেওয়া হচ্ছে যাতে হাসিনাকে ভারত আশ্রয় না দেয়। কিন্তু বিদেশমন্ত্রক স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, যতদিন না তাঁর পরবর্তী আশ্রয় ঠিক হচ্ছে ততদিন সে নির্বিঘ্নেই এদেশে থাকবেন।
যদিও বাংলাদেশে বর্তমান সরকারকে শক্তিহীন বলে দাবি করেছেন হাসিনাপুত্র। তাঁর মতে, এই সরকারের কাছে আদপে কোনও ক্ষমতা নেই। প্রতিবাদীদের যদি কাউকে অপছন্দ থাকে তাহলে সেই মন্ত্রী বা নেতাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে ইউনুসদের। সেক্ষেত্রে আদৌ কীভাবে দেশ সঠিক পথে চলবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন জয়। তবে আওয়ামী লিগের ভবিষ্যত কী হবে এবং হাসিনা কি আদৌ বাংলাদেশে ফিরবেন কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। হাসিনার ঘনিষ্ঠমহল সূত্রের খবর, উত্তপ্ত বাংলাদেশকে শান্ত করার জন্যই তিনি দেশ ছেড়েছেন। নাহলে তিনি পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করতেন।
সেই সঙ্গে বাংলাদেশকে উত্তপ্ত করার পেছনে আমেরিকাকেই দায়ী করেছেন বলে জানা গিয়েছে। আসলে আমেরিকা দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশেরে সেন্ট মার্টিন দ্বীপটি কেনার পরিকল্পনা করছিল। মূলত বঙ্গোপোসাগরে শক্তি বাড়াতে এবং চিনের ওপর নজরদারী রাখার জন্য এই দ্বীপটির নিয়ন্ত্রণ চাইছিল আমেরিকা। কিন্তু হাসিনার সরকার কোনওভাবেই তাতে রাজি ছিলেন না। সেই কারণে বৈদেশিক শক্তির অঙ্গুলিহেলনে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। এমনকী ভারত সরকারও হাসিনার এই দাবিকে অযৌক্তিক বলছে না। এমনকী এই বিগত কয়েকবছর ধরে আমেরিকার সঙ্গে দ্বন্দ্ব চলছে বাংলাদেশের। গত এপ্রিল মাসে সংসদে এর ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন হাসিনা। তাঁর দাবি ছিল, কোনও এক দেশ বাংলাদেশের সরকার ফেলতে চাইছে ওই দ্বীপের জন্য। কিন্তু ভেতরে ভেতরে যে এভাবে পরিকল্পনা চলবে তা আন্দাজও করতে পারেনি বাংলাদেশের এজেন্সি। তিনি দেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় দেশবাসীর উদ্দেশ্যেে যে বক্তব্য লিখেছিলেন তাতে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বার্তা ছিল যে কোনওভাবে যেন কোনও মৌলবাদী দলের হাতে যেন দেশ তুলে না দেওয়া হয়। তাতে আখেড়ে দেশবাসীর বিপদই হবে। তবে সেই বক্তব
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)