Coronavirus Pandemic: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির উদ্যোগ, কাল থেকেই মানব শরীরে যাচ্ছে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন

আগামী কাল ২৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে মানব শরীরে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু করবেন অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির (University of Oxford) গবেষকরা। মঙ্গলবার ব্রিটেনের স্বাস্থ্যসচিব ম্যাট হ্যানকক এই তথ্য দেন। তিনি জানান, “অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ট্রায়াল এগিয়ে এনেছেন। তাঁরা এ ব্যাপারে মেডিসিন অ্যান্ড হেল্থকেয়ার রেগুলেটরি এজেন্সির অনুমতি নিয়েছেন। ফলে মানুষের শরীরে অক্সফোর্ড প্রোজেক্টের ট্রায়াল বৃহস্পতিবারই শুরু হয়ে যাবে।” এদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা গত সপ্তাহেই জানিয়েছিলেন যে অতিদ্রুত তাঁরা একটি ভ্যাকসিন আনতে চলেছেন। সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই তা পাওয়া যাবে। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের (NIH) তত্ত্বাবধানে মেসেঞ্জার আরএনএ সিকুয়েন্সকে কাজে লাগিয়ে ক্যান্ডিডেট ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে বায়োটেকনোলজি ফার্ম মোডার্না।

করোনাভাইরাস (Photo Credits: Pixabay)

লন্ডন, ২২ এপ্রিল: আগামী কাল ২৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে মানব শরীরে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু করবেন অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির (University of Oxford) গবেষকরা। মঙ্গলবার ব্রিটেনের স্বাস্থ্যসচিব ম্যাট হ্যানকক এই তথ্য দেন। তিনি জানান,  “অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ট্রায়াল এগিয়ে এনেছেন। তাঁরা এ ব্যাপারে মেডিসিন অ্যান্ড হেল্থকেয়ার রেগুলেটরি এজেন্সির অনুমতি নিয়েছেন। ফলে মানুষের শরীরে অক্সফোর্ড প্রোজেক্টের ট্রায়াল বৃহস্পতিবারই শুরু হয়ে যাবে।” এদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা গত সপ্তাহেই জানিয়েছিলেন যে অতিদ্রুত তাঁরা একটি ভ্যাকসিন আনতে চলেছেন। সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই তা পাওয়া যাবে। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের (NIH) তত্ত্বাবধানে মেসেঞ্জার আরএনএ সিকুয়েন্সকে কাজে লাগিয়ে ক্যান্ডিডেট ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে বায়োটেকনোলজি ফার্ম মোডার্না।

জানা গিয়েছে, mRNA-1273 ভ্যাকসিন একবারই প্রয়োগ করা হয়েছে এক মহিলার উপরে। অক্সফোর্ডের গবেষক, ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্ট বলছেন, অ্যাডেনোভাইরাল ভ্যাকসিন ভেক্টর ও সার্স-কভ-২ ভাইরাল স্ট্রেনের স্পাইক প্রোটিনকে কাজে লাগিয়ে এই ভ্যাকসিন ChAdOx1 nCoV-19 তৈরি করা হয়েছে। দেহকোষের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এই ভ্যাকসিন। তাঁর দাবি, আমেরিকার mRNA ভ্যাকসিনের থেকেও ভাল কাজ করবে এই ভেক্টর ভ্যাকসিন। ভেক্টর ভ্যাকসিন সাধারণত তৈরি করা হয় কোনও ভাইরাস (Chemically Inactive)দিয়ে, যার সারফেস প্রোটিনগুলোকে দেহকোষের মধ্যে ঢুকিয়ে কোষকে জাগিয়ে তোলার প্রক্রিয়া চলে। এই ভাইরাল প্রোটিনগুলো অ্যান্টিজেন কোডিং প্রোটিন হয়, এরা মানুষের শরীরে ঢুকে কোষকে তার স্বাভাবিক অ্যান্টিবডি তৈরির জন্য উদ্দীপিত করে। ঠিক যেমনটা হল হেপাটাইটিস বি ভ্যাকসিন। যেখানে হেপাটাইটাস বি ভাইরাসকে ব্যবহার করেই ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়েছিল। আরও পড়ুন-Pakistan: ইমরান খানের সঙ্গে সাক্ষাতের পরেই করোনায় আক্রান্ত পাকিস্তানের সমাজকর্মী

 

এই গবেষণার অন্যতম মুখ্য গবেষক অধ্যাপক অ্যান্ড্রু পোলার্ড বলেছেন, “ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হয়ে গেছে। সফল হলে এই ভ্যাকসিনের ডোজের মাত্রা ঠিক করা হবে। এই ভ্যাকসিন অনেক সুরক্ষিত ও নিরাপদ। মহামারী ঠেকাতে সার্বিকভাবে কাজে আসবে।” অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট সারা গিলবার্ট জানিয়েছেন, তাঁরা আশাবাদী যে তাঁদের তৈরি ভেক্টর ভ্যাকসিন ইবোলার মতোই ধ্বংস করবে সার্স-কভ-২ আরএনএ ভাইরাল স্ট্রেনকে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now