Pakistan Threatens Google, Wikipedia: আপত্তিকর বিষয়বস্তু থাকার অভিযোগে, Google ও Wikipedia-কে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আপত্তিকর বিষয়বস্তু থাকার অভিযোগে গুগল (Google) ও উইকিপিডিয়াকে (Wikipedia) হুঁশিয়ারি দিল পাকিস্তান (Pakistan)। পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটি (Pakistan Telecommunication Authority) গুগুল থেকে অবিলম্বে অবৈধ সামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দিয়েছে। তারা কয়েকটি পেজের উদাহরণও দিয়েছ, যেখানে ধর্মীয় নেতা মির্জা মাসরুর আহমদকে বর্তমান 'খলিফা' বা ইসলামের নেতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যা দেশের প্রভাবশালী ধর্মীয় বিশ্বাসের বিরোধিতা করে। তারা গুগল প্লে স্টোরে একটি পবিত্র কুরআনের অপ্রামাণিক সংস্করণকে অস্বীকার করেছে। পিটিএ এক বিবৃতিতে বলেছে, "নবীর ব্যঙ্গচিত্র এবং উইকিপিডিয়ায় মির্জা মাসরুর আহমদকে মুসলমান হিসাবে চিত্রিত প্রবন্ধের মাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক, ভুল, প্রতারক এবং ছলনামূলক তথ্য প্রচার সম্পর্কিত অভিযোগও পাওয়া গেছে।"
ইসলামাবাদ, ২৬ ডিসেম্বর: আপত্তিকর বিষয়বস্তু থাকার অভিযোগে গুগল (Google) ও উইকিপিডিয়াকে (Wikipedia) হুঁশিয়ারি দিল পাকিস্তান (Pakistan)। পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটি (Pakistan Telecommunication Authority) গুগুল থেকে অবিলম্বে অবৈধ সামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দিয়েছে। তারা কয়েকটি পেজের উদাহরণও দিয়েছ, যেখানে ধর্মীয় নেতা মির্জা মাসরুর আহমদকে বর্তমান 'খলিফা' বা ইসলামের নেতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যা দেশের প্রভাবশালী ধর্মীয় বিশ্বাসের বিরোধিতা করে। তারা গুগল প্লে স্টোরে একটি পবিত্র কুরআনের অপ্রামাণিক সংস্করণকে অস্বীকার করেছে। পিটিএ এক বিবৃতিতে বলেছে, "নবীর ব্যঙ্গচিত্র এবং উইকিপিডিয়ায় মির্জা মাসরুর আহমদকে মুসলমান হিসাবে চিত্রিত প্রবন্ধের মাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক, ভুল, প্রতারক এবং ছলনামূলক তথ্য প্রচার সম্পর্কিত অভিযোগও পাওয়া গেছে।"
পাকিস্তানের নিপীড়িত সংখ্যালঘু আহমদিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরা মির্জা মাসরুর আহমদকে 'খলিফা' হিসাবে সম্মানিত করেছেন। পিটিএ আরও বলেছে, “প্ল্যাটফর্মগুলি নির্দেশ না মেনে চললে বৈদ্যুতিন অপরাধ প্রতিরোধ আইন এবং ২০২০ বিধিমালার অধীনে আরও পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে নিয়ন্ত্রক।" আরও পড়ুন: Bengal Mason Wins 1 Crore Lottery: লটারি কেটে রাতারাতি কোটিপতি হলেন আরামবাগের রাজমিস্ত্রি
কয়েক মাস ধরেই পাকিস্তান সরকার একটি খসড়া নীতিমালা অনুমোদনের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্ষেত্রে আরও বেশি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। সমালোচকরা বলছেন, পাকিস্তানের এই পদক্ষেপ গণ সেন্সরশিপের দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এই পদক্ষেপের তীব্র প্রবাব পড়েছে মানবাধিকার সংগঠন এবং প্রযুক্তি সংস্থাগুলির ওপরে। পাকিস্তানের মানবাধিকার সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বলেছেন যে সরকার এবং পাকিস্তানের শক্তিশালী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সমালোচনা রুখতে কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে ডিজিটাল মাধ্যমকে।