Islamabad's 1st Hindu Temple: ইসলামাবাদে প্রথম হিন্দু মন্দির নির্মাণের জন্য ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ পাকিস্তান সরকারের
ইসলামাবাদে (Islamabad) প্রথম হিন্দু মন্দির (Hindu Temple) নির্মাণের জন্য ১০ কোটি পাকিস্তানি টাকা বরাদ্দে অনুমোদন দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Pakistan Prime Minister Imran Khan)। শুক্রবার এক বৈঠকে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী পীর নুরুল হক কাদরি এই অনুদানের জন্য অনুরোধ জানান বলে সংবাদমাধ্যম ডন নিউজের খবরে বলা হয়েছে। সভায় মানবাধিকার বিষয়ক ফেডারেল সংসদীয় সচিব লাল চাঁদ মালি, পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা রমেশ ভঙ্কওয়ানি এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা। ইসলামাবাদের হিন্দু জনসংখ্যা প্রায় ৩ হাজারের কাছাকাছি।
ইসলামাবাদ, ২৭ জুন: ইসলামাবাদে (Islamabad) প্রথম হিন্দু মন্দির (Hindu Temple) নির্মাণের জন্য ১০ কোটি পাকিস্তানি টাকা বরাদ্দে অনুমোদন দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Pakistan Prime Minister Imran Khan)। শুক্রবার এক বৈঠকে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী পীর নুরুল হক কাদরি এই অনুদানের জন্য অনুরোধ জানান বলে সংবাদমাধ্যম ডন নিউজের খবরে বলা হয়েছে। সভায় মানবাধিকার বিষয়ক ফেডারেল সংসদীয় সচিব লাল চাঁদ মালি, পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা রমেশ ভঙ্কওয়ানি এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা। ইসলামাবাদের হিন্দু জনসংখ্যা প্রায় ৩ হাজারের কাছাকাছি।
প্রতিনিধিদল রাজধানীতে প্রথম মন্দির নির্মাণের জন্য সরকারের সমর্থন চেয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মৌখিক অনুমোদন দিয়েছেন। পীর নুরুল হক কাদরি ডন নিউজকে জানান, ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে রয়েছি। আশা করা হচ্ছে যে এটি পরের সপ্তাহে অনুমোদন দেওয়া হবে।" আরও পড়ুন: Kartarpur Corridor To Reopen: ২৯ জুন থেকে খুলছে কর্তারপুর করিডর, জানাল পাকিস্তান
ইসলামাবাদের এইচ-৯ সেক্টরে ২০ হাজার বর্গফুট এলাকাজুড়ে তৈরি হচ্ছে একটি কৃষ্ণ মন্দির ( Shri Krishna Mandir)। ইসলামাবাদ হিন্দু পঞ্চায়েত সমিতি নাম রেখেছেন শ্রীকৃষ্ণ মন্দির। পঞ্চায়েতের সভাপতি মহেশ চৌধুরি বলেন, বালুচিস্তান ও সিন্ধু সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিপুল সংখ্যক মানুষ ইসলামাবাদে চলে এসেছেন মূলত এই অঞ্চলগুলির নিরাপত্তাহীনতার কারণে। এখন যখন এখানে আমাদের পরিবার রয়েছে, তাই শ্মশানের দরকার, সম্মিলিত প্রার্থনা ও বিবাহ অনুষ্ঠানের জন্য একটি জায়গা দরকার। বর্তমানে আমরা সরকারের কমিউনিটি হলে হোলি এবং দিওয়ালির অনুষ্ঠান করি।"