Masood Azhar Missing: জইশ প্রধান মাসুদ আজহার বেপাত্তা, দাবি পাকিস্তানের মন্ত্রীর

জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার (Masood Azhar) বেপাত্তা। এই দাবি করলেন পাকিস্তানের অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রী হামমাদ আজহার (Hammad Azhar)। তিনি বলেছেন, প্যারিসে ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (Financial Action Task Force) বৈঠকের আগেই ২০০১ সালে সংসদ হামলা ও গত বছর পুলওয়ামা হামলার চক্রী মাসুদ আজহার বেপাত্তা হয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে, হামমাদ আজহার বলেন যে মাসুদ আজহার নিখোঁজ থাকার কারণে প্রশাসন তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে পারেনি। তবে অনেকে সন্দেহ করছেন যে প্যারিসে শুরু হওয়া আর্থিক বিষয়ক নজরদারি সংস্থাটির প্লেনারি অধিবেশনের আগে পাকিস্তানের দাবি তাৎপর্যপূর্ণ।

মাসুদ আজহার (credit-PTI)

ইসলামাবাদ, ১৮ ফেব্রুয়ারি: জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার (Masood Azhar) বেপাত্তা। এই দাবি করলেন পাকিস্তানের অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রী হামমাদ আজহার (Hammad Azhar)। তিনি বলেছেন, প্যারিসে ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (Financial Action Task Force) বৈঠকের আগেই ২০০১ সালে সংসদ হামলা ও গত বছর পুলওয়ামা হামলার চক্রী মাসুদ আজহার বেপাত্তা হয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে, হামমাদ আজহার বলেন যে মাসুদ আজহার নিখোঁজ থাকার কারণে প্রশাসন তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে পারেনি। তবে অনেকে সন্দেহ করছেন যে প্যারিসে শুরু হওয়া আর্থিক বিষয়ক নজরদারি সংস্থাটির প্লেনারি অধিবেশনের আগে পাকিস্তানের দাবি তাৎপর্যপূর্ণ।

এফএটিএফ পাকিস্তানকে কালো তালিকাভুক্ত করবে, এমন সম্ভাবনা কম। প্যারিসে শুরু হওয়া আর্থিক বিষয়ক নজরদারি সংস্থাটির প্লেনারি অধিবেশনে ইমরান খানের দেশকে ধূসর তালিকাতেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ইতিবাচক পদক্ষেপ পাকিস্তানকে ধূসর তালিকা থেকে বের করতে পারে। আর এটাই তাদের একমাত্র উপায়। পুলওয়ামা হামলার তদন্তের আশ্বাস দেওয়ার পরে মাসুদ আজহারকে পাকিস্তান প্রশাসন হেপাজতে নিয়েছিল। তবে, পাকিস্তান বলেছে যে মাসুদ আজহারকে হেপাজতে রাখতে কোনও কার্যকর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আরও পড়ুন: Poisonous Gas Leak in Karachi: পাকিস্তানে বিষাক্ত গ্যাস লিক করে মৃত ৬, অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শতাধিক মানুষ

পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমগুলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাসুদ আজহার গুরুতরভাবে অসুস্থ এবং তাঁর প্রতিদিন ডায়ালাইসিস চলছে। তবে, পাকিস্তানের এক মন্ত্রীর সর্বশেষ বিবৃতি ইসলামাবাদের অভিসন্ধি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপন করছে। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে পাকিস্তানের এই দাবি এফএটিএফের মূল্যায়নকেও প্রভাবিত করতে পারে।