Israel-Hezbollah War: গোপণ সুড়ঙ্গে ৬০ ফুট নীচে ছিল নাসরুল্লা, ইরানি গুপ্তচরের খবরে হেজবুল্লা প্রধানকে খতম করে ইজরায়েল

লেবাননের দাহিয়ের একটি গোপণ হেজবুল্লার সদর দফতরে ৬০ ফুট নীচে ছিল হাসান নাসরুল্লা। সেথানে হেজবুল্লা নেতাদের সঙ্গে বৈঠছকে বসে নাসরুল্লা। যে বৈঠকের খবর ইরানি গুপ্তচর ইজরায়েলকে দিলে, সেখান বিমান হামলা চালানো হয়। ওই হামলার জেরে মাটির ৬০ ফুট নীচে থাকলেও, নিহত হয় হেজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরুল্লা।

Hassan Nasrallah (Photo Credit: X)

দিল্লি, ৩০ সেপ্টেম্বর: ইজরায়েলের (Israel) হামলায় নিহত হেজবুল্লা (Hezbollah) প্রধান হাসান নাসরুল্লা। হেজবুল্লা প্রধানের নিহত হওয়ার খবর চাঞ্চল্য ছড়ায়। ইরান সমর্থিত হেজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রধান হাসান নাসরুল্লা কোথায় রয়েছে, সে বিষয়ে ইজরায়েলকে খবর দেন ইরানি (Iran) গুপ্তচর। এমনই খবর মেলে। ইরানের ওই গুপ্তচর 'আন্ডারকভার এজেন্ট' হিসেবেই পরিচিত। এমনকী ওই ইরানি গুপ্তচরের খবর অনুযায়ী, বেরুইটের স্থানীয় এলাকায় ইজরায়েলের একের পর এক বোমারু বিমান হামলা চালায়। ইজরায়েলের বোমারু বিমানের আঘাতে হেজবুল্লার সদর দফতরের নীচের সুড়ঙ্গের ৬০ ফুট নীচে থাকা নাসরুল্লা (Hassan Nasrallah) নিহত হয়।

আরও পড়ুন: Israel-Hezbollah War: ইজরায়েলের হামলায় নিহত নাসরুল্লা, হেজবুল্লা প্রধানের নিহত হওয়ার খবরে কান্না সংবাদপাঠিকার, দেখুন

লেবাননের দাহিয়ের একটি গোপণ হেজবুল্লার সদর দফতরে ৬০ ফুট নীচে ছিল হাসান নাসরুল্লা। সেথানে হেজবুল্লা নেতাদের সঙ্গে বৈঠছকে বসে নাসরুল্লা। যে বৈঠকের খবর ইরানি গুপ্তচর ইজরায়েলকে দিলে, সেখান বিমান হামলা চালানো হয়। ওই হামলার জেরে মাটির ৬০ ফুট নীচে থাকলেও, নিহত হয় হেজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরুল্লা।

শনিবার দুপুরে (লেবাননের (Lebanon) সময় অনুযায়ী দুপুর ১টা) বেরুইটের দাহিয়েতে হামলা শুরু করে ইজরায়েল। যে হামলার জেরে হাসান নাসরুল্লা নিহত হলে, আইডিএফ নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে সেই খবর প্রকাশ করে। গোটা বিশ্বের কোথায় জঙ্গিপনা বরদাস্ত করা হবে না বলে আইডিএফ (IDF)  নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে স্টেটাস শেয়ার করে নাসরুল্লার মৃত্যুর পর।

ইরান সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠীর নেতাদের খতম করতে ইজরায়েল একের পর এক হামলা চালায়। বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে হামলা শুরু করে ইজরায়েল। হেজবুল্লাদের শক্ত ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে সংশ্লিষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠীর নেতাদের শেষ করা হবে বলে ঘোষণা করে আইডিএফ। ফলে লেবাননের স্থানীয় মানুষ যাতে নিরাপদ জায়গায় সরে যান, সে বিষয়ে আবেদন জানান ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।