Israel-Hamas War: হামাস নিধনের মাঝে গাজার জন্য মানবিক সাহায্য পাঠাতে দরজা খুলল ইজরায়েল

হামাস নিধন যজ্ঞ যখন ইজরায়েল শুরু করে, তার মধ্য়ে এই প্রথম বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু গাজায় সোজাসুজি সাহায্য পাঠানোর জন্য করিডর খুলে দেন। গাজায় যাতে সরাসরি মানবিক সাহায্য পৌঁছতে পারে, তার জন্য ইজরায়েল যে দরজা খুলেছে, তার মাধ্যমেই পণবন্দিদের ঘরে ফারনো সম্ভব বলে মনে করছেন অনেকে।

Israel-Hamas War (Photo Credit: File Photo)

ইজরায়েল (Israel) যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করুক। রাষ্ট্রসংঘের (UNGA) সাধারণ পরিষদে এমনই দাবি জানাতে শুরু করেছে বহু দেশ। এমনকী, ইজরায়েল যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করুক, এই দাবিতে ১৫৩টি ভোটও পড়ে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে। তবে ইজরায়েল যুদ্ধ বিরতিতে নারাজ। যে দেশ যে দাবিই করুক না কেন, যুদ্ধ বিরতিতে তারা সম্মতি দেবেন না বলে বেঞ্জামিন নেতানিয়হুর তরফে জানানো হয়েছে। এসবের মধ্যে এবার ফের বড় খব প্রকাশ্যে। হামাস (Hamas) নিধন যজ্ঞ যখন ইজরায়েল শুরু করে, তার মধ্য়ে এই প্রথম বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু গাজায় সোজাসুজি সাহায্য পাঠানোর জন্য করিডর খুলে দেন। গাজায় যাতে সরাসরি  মানবিক সাহায্য পৌঁছতে পারে, তার জন্য ইজরায়েল যে দরজা খুলেছে, তার মাধ্যমেই পণবন্দিদের ঘরে ফারনো সম্ভব বলে মনে করছেন অনেকে। অপহৃতদের হামাসের কবল থেকে মুক্ত করে ঘরে ফেরাতেই ইজরায়েলের এই পদক্ষেপ বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মহল।

আরও পড়ুন: Israel-Hamas War: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে বাড়ছে ঘৃণা, আমরিকায় ৬ বছরের শিশুকে খুন বৃদ্ধ বাড়িওয়ালার

ইজরায়েল-গাজা-ইজিপ্ট হয়ে প্যালেস্তাইনের ওই ভূখণ্ডের মানুষের জন্য পৌঁছে যাচ্ছে খাবার, জল, পোশাক এবং প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র। ইজরায়েলি সেনার মুখপাত্র জানান, ২০০৬ সাল থেকে হামাসকে সম্পূর্ণ নিধনের চেষ্টা শুরু করেছে ইজরায়েল। তবে হামাস নিধনে যুদ্ধ যতই তীব্রতর হোক না কেন, গাজার সাধারণ মানুষের জন্য সমানে পাঠানো হচ্ছে মানবিক সাহায্য।