Israel-Iran War: ১৫ দিন বাদে সিনিয়র কমান্ডারের দেহ উদ্ধার করল ইরানের সেনা, লেবানন থেকে নিয়ে আসা হবে মরদেহ

ইরান মতো দেশ হোক বা হেজবুল্লা, হামাসের মতো সংগঠন যখনই সুযোগ পাচ্ছে উচ্চরপদস্থ অফিসারদের খতম করে দিচ্ছে ইজরায়েল।

ইরান মতো দেশ হোক বা হেজবুল্লা, হামাসের মতো সংগঠন যখনই সুযোগ পাচ্ছে উচ্চরপদস্থ অফিসারদের খতম করে দিচ্ছে  ইজরায়েল। তা সে কখনই ইসমাইল হানিয়া হোক বা নাসারুল্লাহ, কাউকেই ছাড়ছে না ইজরায়েল। দিন ১৫ আগে থেকেই ইরানের সিনিয়র কমান্ডার আব্বাস নীলফরৌশন (Abbas Nilforoushan) নিরুদ্দেশ ছিলেন। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, তাঁকে খতম করেছে ইজরায়েলি সেনারা। অবশেষে ১৫ দিন বাদে তাঁর দেহ লেবাননের বেইরুট থেকে উদ্ধার করল ইরান ইসলামিক রেভেলিউশন গার্ড কর্পসের (Iran's Islamic Revolution Guards Corps) সদস্যরা। যদিও তাঁর দেহ লেবাননের ঠিক কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সেই বিষয়ে এখনও কিছুই প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে সূত্রের খবর, নীলফরৌশন ছাড়াও হেজবুল্লার নেতা হাসান নাসারাল্লাহর (Hassan Nasrallah) দেহও উদ্ধার করো হয়েছে।

সূত্রের থহক গত ২৭ সেপ্টেম্বর হেজবুল্লার নেতার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন নীলফরৌশন। সেই সময়ই তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করে মিসাইজল হামলা চালায় ইজরায়েল। যদিও এই হামলার দায় স্বীকার করেনি ইজরায়েল। ইতিমধ্যেই সিনিয়র কমান্ডারের দেহ ইরানে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে আইআরজিসি-র সদস্যরা। ইরানের পক্ষ নীলফরৌশনকে বর্ণময় জেনারেল বলে অভিহিত করেছে।

প্রসঙ্গত, ইজরায়েলে সাম্প্রতিকতম মিসাইল হামলা চালিয়েছিল ইরান। জানা যাচ্ছে, সেই হামলার আগে নাসারাল্লাহর সঙ্গে বৈঠক করে ছক কষছিলেন  নীলফরৌশন। সেই সময়ই তাঁদের ওপর হামলা চালায় ইজরায়েল। এর ঠিক তিনদিন পর অর্থাৎ ১ অক্টোবর ইজরায়েলে ১৮০টি মিসাইল দিয়ে হামলা চালিয়েছিল ইরান।