COVID-19 Shutdown in Bangladesh: লকডাউনের ফলে নিস্তব্ধ পৃথিবী! বাংলাদেশেও কমেছে অপরাধের হার
পৃথিবীজুড়ে স্তদ্ধ জনজীবন। বন্ধ গোটা পৃথিবীর মানুষের রাস্তাঘাটে চলাফেরা। করোনাভাইরাসের ফলে একপ্রকার বন্দি জীবন কাটাচ্ছে মানুষজন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বেড়োনো নিষেধ। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে ধন্দে সকলেই। কলকারখানা থেকে অফিস-কাছারি সব যেন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কাছে হার মেনেছে। করোনাযুদ্ধে নিত্য লড়াই করে চলেছে শত সহস্র মানুষ।
ঢাকা, ৩০ মার্চ: পৃথিবীজুড়ে স্তদ্ধ জনজীবন। বন্ধ গোটা পৃথিবীর মানুষের রাস্তাঘাটে চলাফেরা। করোনাভাইরাসের ফলে একপ্রকার বন্দি জীবন কাটাচ্ছে মানুষজন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বেড়োনো নিষেধ। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে ধন্দে সকলেই। কলকারখানা থেকে অফিস-কাছারি সব যেন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কাছে হার মেনেছে। করোনাযুদ্ধে নিত্য লড়াই করে চলেছে শত সহস্র মানুষ।
তবে অনেক খারাপের মধ্যেও কিছু ভালো থাকে। মানুষজন গৃহবন্দী, ফলে তরতরিয়ে নামছে পরিবেশ দূষণের মাত্রা। প্রকৃতি যেন তার হারানো ছন্দে ডানা মেলেছে। মানুষের ভয়ে লুকিয়ে থাকা জীবজন্তুর নিজের মতো করে বাঁচছে। কখনও হরিণ, নীলগাই, অস্ট্রিচেরা কংক্রিটের রাস্তায় হেঁটে বেড়াচ্ছে। পাখিরা মনের সুখে এডাল থেকে ওডালে উড়ে বেড়াচ্ছে। আরও পড়ুন, একদিনে ৩ জন, করোনাভাইরাসের গ্রাসে এবার শেওড়াফুলির প্রৌঢ়
আশ্চর্যজনকভাবে কমেছে অপরাধের হারও (Crime Rates)। করোনা নামক অদৃশ্য ভাইরাসের ভয়ে অপরাধীও গৃহবন্দী (Lockdown)। দেশে খুন নেই, চুরি-ডাকাতি নেই, ধর্ষণ, রাহাজানির মতো ঘটনা নেই। একই অবস্থা পড়শি বাংলাদেশেও (Bngladesh)। বাংলাদেশের এক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, কোর্ট পুলিশের ডেপুটি কমিশনার জাফর হোসেন জানিয়েছেন,"করোনাভাইরাসের জন্যে অপরাধীরাও বাড়ির বাইরে পা রাখছে না। যার ফলে অপরাধের সংখ্যাও হ্রাস পেয়েছে।"
স্যারের ৫১ টি পুলিশ স্টেশনে খুবই কম অপরাধের মামলা হয়েছে। গ্রেফতার করা ব্যক্তিদের বেশিরভাগ সন্দেহভাজন কার্যক্রম, দখল বা জুয়া খেলার জন্য আটক করা হয়। বাংলাদেশে করোনভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৯, মারা গেছেন পাঁচজন।