Coronavirus Outbreak: উহানে নয়, করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে ভারত থেকে; আচমকা দাবি চিনের!
দীর্ঘদিন ধরেই করোনভাইরাস (Coronavirus) প্রাদুর্ভাবের জন্য নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। প্রথমে ইউরোপের ঘাঁড়ে তারা দোষ দিয়েছিল। এখন চিনা (China) গবেষকরা দাবি করেছেন যে করোনাভাইরাসের উদ্ভব ভারতে হয়েছিল! চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের (Chinese Academy of Sciences) একটি দল যুক্তি দিয়েছে যে ভাইরাসটির উদ্ভব সম্ভবত ভারতে ২০১৯ সালের গ্রীষ্মকালে। এটি দূষিত জলের মাধ্যমে প্রাণীদের থেকে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাস এরপর চিন উহানে ছড়িয়ে পড়ে যেখান প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল।
বেইজিং, ২৮ নভেম্বর: দীর্ঘদিন ধরেই করোনভাইরাস (Coronavirus) প্রাদুর্ভাবের জন্য নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। প্রথমে ইউরোপের ঘাঁড়ে তারা দোষ দিয়েছিল। এখন চিনা (China) গবেষকরা দাবি করেছেন যে করোনাভাইরাসের উদ্ভব ভারতে হয়েছিল! চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের (Chinese Academy of Sciences) একটি দল যুক্তি দিয়েছে যে ভাইরাসটির উদ্ভব সম্ভবত ভারতে ২০১৯ সালের গ্রীষ্মকালে। এটি দূষিত জলের মাধ্যমে প্রাণীদের থেকে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাস এরপর চিনের উহানে (Wuhan) ছড়িয়ে পড়ে যেখান প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল।
এর আগে চিন ইতালি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দিকে দোষের আঙুল তুলেছিল, মূলত কোনও প্রমাণ ছাড়াই। এমনিতেই সীমান্ত নিয়ে সংঘাত জারি রয়েছে ভারতও চিনের। সমস্যা মেটাতে আলোচনাও চলছে। তার মধ্যেই চিনের এই দাবি নতুন করে দুই দেশের মধ্য়ে উত্তেজনা বাড়াল।আরও পড়ুন: Jair Bolsonaro: কোভিডের প্রতিষেধক নেবেন না, সাফ জানালেন জাইর বলসোনারো
তাদের গবেষণাপত্রে, চিনা দলটি করোনাভাইরাসে উৎস শনাক্ত করতে ফাইলোজেনেটিক বিশ্লেষণ ব্যবহার করেছে। করোনাভাইরাসের কোষগুলি পুনরুৎপাদন করার সাথে সাথে পরিবর্তিত করে, যার অর্থ যতবার তারা প্রতিলিপন করে ততবার তাদের ডিএনএতে ছোটোখাটো পরিবর্তন ঘটে। বিজ্ঞানীরা এই দাবিকে খারিজ করেছেন যে উহানের ভাইরাস আদি ভাইরাস এবং পরিবর্তে তাঁরা আটটি দেশের দিকে আঙুল তুলেছেন- বাংলাদেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গ্রিস, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ইতালি, চেক প্রজাতন্ত্র, রাশিয়া বা সার্বিয়া।
গবেষকরা যুক্তি দেখিয়েছেন যে ভারত এবং বাংলাদেশ উভয়ই কম পরিব্যক্তি নিয়ে নমুনা রেকর্ড করেছিল এবং ভৌগলিকভাবে প্রতিবেশী, তাই সম্ভবত সেখানেই প্রথম সংক্রমণ ঘটেছিল। তাদের অপরিকল্পিত তত্ত্বটি আরও বলেছে যে জলের অভাবে বানরের মতো বন্যপ্রাণীরা একে অপরের সঙ্গে ভয়াবহ লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছিল এবং অবশ্যই এটি মানুষ-বন্যপ্রাণী সংস্পর্শের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলেছিল। আমরা অনুমান করেছি যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ এই অস্বাভাবিক তাপ তরঙ্গের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। ভারতের দুর্বল স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থা এবং তরুণ জনসংখ্যার কারণেই বেশ কয়েক মাস ধরে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের উহানের একটি বাজারে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাইরাসটিকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ‘২০১৯-এনসিওভি’ নামকরণ করে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)