Donald Trump Little Upset With China: করোনাভাইরাসে জর্জরিত চিনের মার্কিন সহায়তা প্রত্যাখ্যান, দুঃখ পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

এমনিতেই করোনভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গোটা বিশ্ব বিপদে। গত সপ্তাহে এনিয়ে চিনকে দুষতেও ছাড়েননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তিনি মারণ রোগকে সোজাসুজি চিনা ভাইরাস হিসেবেই চিহ্নিত করেছে। চিন যে স্বেচ্ছায় এই ভাইরাস ছড়িয়ে গোটা পৃথিবীকে বিপদে ফেলেছে তা-ও বলেন তিনি। এবার সেই চিনের উপরেই ক্ষোভ জমল মার্কিন প্রেসিডেন্টের মনে। একে তো ভয়াবহ ভাইরাসের খবর সেখানকার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁকে আগে জানাননি। তারপর এই মহামারীর জেরে চিন যখন বেশ বিপাকে তখন তিনি সহায়তা পাঠাতে চেয়েছিলেন বেজিংয়ে। তাতে শি জিনপিংয়ের তরফে কোনও সাড়া মেলেনি। এমনকী, শুকনো ধন্যবাদও নয়। স্বাভাবিকভাবেই জিনপিংয়ের ব্যবহারে বেশ আহত ডোনাল্ড ট্রাম্প।

US President Donald Trump | File Image | (Photo Credits: Getty)

ওয়াশিংটন, ২৩ মার্চ: এমনিতেই করোনভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গোটা বিশ্ব বিপদে। গত সপ্তাহে এনিয়ে চিনকে দুষতেও ছাড়েননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তিনি মারণ রোগকে সোজাসুজি চিনা ভাইরাস হিসেবেই চিহ্নিত করেছে। চিন যে স্বেচ্ছায় এই ভাইরাস ছড়িয়ে গোটা পৃথিবীকে বিপদে ফেলেছে তা-ও বলেন তিনি। এবার সেই চিনের উপরেই ক্ষোভ জমল মার্কিন প্রেসিডেন্টের মনে। একে তো ভয়াবহ ভাইরাসের খবর সেখানকার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁকে আগে জানাননি। তারপর এই মহামারীর জেরে চিন যখন বেশ বিপাকে তখন তিনি সহায়তা পাঠাতে চেয়েছিলেন বেজিংয়ে। তাতে শি জিনপিংয়ের তরফে কোনও সাড়া মেলেনি। এমনকী, শুকনো ধন্যবাদও নয়। স্বাভাবিকভাবেই জিনপিংয়ের ব্যবহারে বেশ আহত ডোনাল্ড ট্রাম্প।

রবিবার দিন এই মারণ ভাইরাস নিয়ে মুখ খোলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “এই সমূহ বিপদ নিয়ে বেজিং যদি আগেভাগে সতর্ক করত, তাহলে এর ভয়াবহতা রুখতে বিশ্বজুড়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেত। তাহলে আক্রান্তের সংখ্যাও কমানো যেত। যেসব এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, সেখানে যাবতীয় চিকিৎসা সহায়তা পাঠানো হয়েছে।” আরও পড়ুন-Coronavirus Cases In India Rise To 396, 7 Dead: ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৬, মৃত্যু ৭ জনের

মার্কিন রাষ্ট্রপতি দেশবাসীকে মনে করিয়ে দেন যে, মানুষ অজানা শত্রুর সঙ্গে লড়াই করে বাঁচার চেষ্টা করছে। এই সময় প্রত্যেক আমেরিকাবাসীর প্রতিশ্রুতি ও সহায়তা অত্যন্ত প্রয়োজন। এই দুর্যোগের সময় প্রতিদিন নিয়ম করে এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে হোয়াইটহাউস থেকে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য রাখছেন।