Chinese Citizen Journalist Missing: করোনা ভাইরাসে কাহিল উহানের খবর করতে গিয়ে নিখোঁজ চিনের নাগরিক সাংবাদিক, সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা

চিনের করোনা ভাইরাস এখন গোটা বিশ্বের কাছেই আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে। মৃত্যু মিছিল হাজারের কোঠা ছাড়িয়েছে। তবুও ঢাকঢাক গুড়গুড়ের শেষ নেই। চিকিৎসক লি ওয়েনলিয়াংকে যেমন শাসানি দিয়ে ভাইরাসের খবর ছড়ানো থেকে বিরত করা হয়েছিল। ঠিক একইভাবে এক সিটিজেন জার্নালিস্টকে (Chinese Citizen Journalist) গায়েব করে দিয়েছে উহানের পুলিশ প্রশাসন। এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। কেননা এই মহামারি নিয়েই জনগণকে সতর্ক করছিলেন সিটিজেন জার্নালিস্ট চেন কুইশি ও ফ্যান বিং। এই দুজনের মধ্যে চেন-কে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। চিনের উহান শহরেই করোনা ভাইরাস প্রথম মাথা তোলে। সেই শহর নিষেধাজ্ঞার ঘেরাটোপে বন্দি। তারমধ্যে থেকেই বহির্বিশ্বকে সেখানকার পরিস্থিতির আভাস দিচ্ছিলেন চেন কুইশি ও ফ্যান বিং।

নাগরিক সাংবাদিক চেন কুইশি (Photo Credit: Twitter)

উহান, ১০ ফেব্রুয়ারি: চিনের করোনা ভাইরাস এখন গোটা বিশ্বের কাছেই আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে। মৃত্যু মিছিল হাজারের কোঠা ছাড়িয়েছে। তবুও ঢাকঢাক গুড়গুড়ের শেষ নেই। চিকিৎসক লি ওয়েনলিয়াংকে যেমন শাসানি দিয়ে ভাইরাসের খবর ছড়ানো থেকে বিরত করা হয়েছিল। ঠিক একইভাবে এক সিটিজেন জার্নালিস্টকে (Chinese Citizen Journalist) গায়েব করে দিয়েছে উহানের পুলিশ প্রশাসন। এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। কেননা এই মহামারি নিয়েই জনগণকে সতর্ক করছিলেন সিটিজেন জার্নালিস্ট চেন কুইশি ও ফ্যান বিং। এই দুজনের মধ্যে চেন-কে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। চিনের উহান শহরেই করোনা ভাইরাস প্রথম মাথা তোলে। সেই শহর নিষেধাজ্ঞার ঘেরাটোপে বন্দি। তারমধ্যে থেকেই বহির্বিশ্বকে সেখানকার পরিস্থিতির আভাস দিচ্ছিলেন চেন কুইশি ও ফ্যান বিং।

তাঁদের মধ্যে চেন এখন নিখোঁজ। কোনও সংবাদ সংস্থার সঙ্গে যুক্ত না থেকেও তাঁরা দুজনে নিজেদের ইচ্ছেতেই উহান শহরের পরিস্থিতি বাইরের পৃথিবীকে জানানোর কাজ নিয়েছিলেন। শহরের বিভিন্ন স্থানের ভিডিও তুলে তা টুইটার ও ইউটিউবে পোস্ট করছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই করোনা বিধ্বস্ত উহানের খবর পেতে এই দুইজনই নেটিজেনদের অন্যতম ভরসার জায়গা। তবে চিন্তার বিষয় হল, গত ২০ ঘণ্টার বেশি চেনের সঙ্গে যোগযোগ করা যাচ্ছে না। ফ্যাংও মাঝে চুপ করে গিয়েছিলেন। কিন্তু গত শুক্রবার তিনি ফের ভিডিও পোস্ট করেন। শোনা যায়, তিনি হাসপাতালে মৃতদেহের ছবি তুলতে গিয়েছিলেন। শহর প্রশাসন তাঁকে আটকে রাখে। ফ্যাং ভিডিও ক্যামেরায় তুলেছিলেন, কীভাবে নগর প্রশাসনের লোক তাঁকে ধরবে বলে তাঁর অ্যাপার্টমেন্টের দরজা ভেঙে ঢুকছে। এরপর নেটিজেনরাই সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যাং-কে ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানাতে থাকেন। আরও পড়ুন-Coronavirus Update: সংক্রমণের আশঙ্কা! করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের খাবার-ওষুধ পৌঁছে দিতে রোবট ব্যবহার চিনের চিকিৎসকদের

এদিকে ফ্যাং ও চেনের পোস্ট করা ভিডিওগুলি মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হয়ে যায়। চিনে ইন্টারনেটের ওপরে নজর রাখার জন্য একটি সংস্থা আছে। গত বুধবার তারা ঘোষণা করেছিল, চিনের তিন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ওয়েইবো, টেনসেন্টসউইচ্যাট এবং বাইট ড্যান্সেস ডোয়েইনের ওপরে তারা নজর রাখবে। ইতিমধ্যে সেই সংস্থা সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েকটি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now