Bhutan On Irrigation Water to Assam: চাষিদের জল দেওয়া বন্ধ করা সংক্রান্ত খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা, জানাল ভুটানের বিদেশ মন্ত্রক
চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের মধ্যেই ভারতের অসমের কৃষকদের চাষের জল দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে ভুটান (Bhutan)। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদে নেমেছেন গরিব চাষিরা। গত কয়েকদিন ধরেই এই খবর প্রকাশ করা হচ্ছিল কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে। আজ সেই খবর ভুয়ো বলে জানিয়ে দিল ভুটানের বিদেশ মন্ত্রক (Ministry of Foreign Affairs – RGOB)। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, মিডিয়া রিপোর্টে অভিযোগ করা হয়েছে যে তারা (ভুটান) অসম অঞ্চলে সেচের জলের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। এই খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুটান ও অসমের বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির জন্য স্বার্থান্বেষী ইচ্ছাকৃত চেষ্টা।"
থিম্পু, ২৬ জুন: চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের মধ্যেই ভারতের অসমের কৃষকদের চাষের জল দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে ভুটান (Bhutan)। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদে নেমেছেন গরিব চাষিরা। গত কয়েকদিন ধরেই এই খবর প্রকাশ করা হচ্ছিল কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে। আজ সেই খবর ভুয়ো বলে জানিয়ে দিল ভুটানের বিদেশ মন্ত্রক (Ministry of Foreign Affairs – RGOB)। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, মিডিয়া রিপোর্টে অভিযোগ করা হয়েছে যে তারা (ভুটান) অসম অঞ্চলে সেচের জলের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। এই খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুটান ও অসমের বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির জন্য স্বার্থান্বেষী ইচ্ছাকৃত চেষ্টা।"
সেই ১৯৫৩ সাল থেকে অসমের বাকসা (Baksa) ও উদলগুড়ি জেলায় একটি সেচ চ্যানেল দিয়ে এ দেশের কৃষকদের জল দিত ভুটান। আর সেই জল দিয়ে চাষ করেই পেট চলত প্রায় ২৬ গ্রামের চাষিদের। হঠাতই সেই জল দেওয়া বন্ধ করে দেয় ভুটান। এমনই খবর প্রকাশিত হয়। আজ বিবৃতিতে ভুটানের বিদেশ মন্ত্রক বলেছে, বহু দশক ধরেই ভুটান থেকে জল আসে অসমের বাকসা ও উদলগুড়ি জেলায়। সেটা আগামী দিনেও বজায় থাকবে। এএই কঠিন পরিস্থিতিতেও জল সরবরাহে কোনও সমস্যা হবে না। আরও পড়ুন: Sqn Ldr Parvez Jamasji Death: প্রয়াত ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের এই বীর নায়ক
এই বিষয়ে অসমের মুখ্য সচিব কুমার সঞ্জয় কৃষ্ণ বলেন, "ভুটানের পাহাড় থেকে অসমে সেচের জল আসে, তবে সেখানে একটি বোল্ডার পড়ে গিয়ে জলের প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা ভুটানের সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং তারা দ্রুত বোল্ডার সরিয়ে দিয়েছে। কোন বিরোধ নেই এবং তারা জল বন্ধ করে দিয়েছে এই খবর ভুল।"