Anti-China Sentiment In Myanmar: প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের জের, চিন বিরোধী মনোভাব তীব্র হচ্ছে মায়ানমারে

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও চিন-তাইওয়ান ঠাণ্ডা লড়াইয়ের আলোচনার মাঝে চাপা পড়ে গেলেও মায়ানমারে বেজিং ও সেখানকার কোম্পানিগুলির প্রতি রাগ ক্রমশ বাড়ছে।

Photo Credits: IANS

নেপিডো: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও চিন-তাইওয়ান ঠাণ্ডা লড়াইয়ের আলোচনার মাঝে চাপা পড়ে গেলেও মায়ানমারে (Myanmar) বেজিং (Beijing) ও সেখানকার কোম্পানিগুলির প্রতি রাগ (Anti-China sentiment) ক্রমশ বাড়ছে (grows)। চিন ও সেখানকার কোম্পানিগুলি মায়ানমারের বিভিন্ন জায়গা থেকে নির্বিচারে প্রাকৃতিক সম্পদ (natural resources) লুট করছে। এর জেরে মায়ানমারের বাসিন্দারা ক্রমশ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছে চিনের প্রতি।

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মায়ানমারের নানা প্রান্তে চিনের সঙ্গে সম্পর্কিত একাধিক জিনিস ও ব্যক্তির সঙ্গে হিংসার ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে দিয়ে চিন ও সেদেশের কোম্পানিগুলির প্রতি মায়ানমারের মানুষের ক্ষোভের বর্হিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া গেছে। মায়ানমারের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের জন্য চিন যেভাবে বিনিয়োগ করছে বিভিন্ন জায়গায় তার বিরোধিতা করছেন সাধারণ নাগরিকরা। পাশাপাশি চিনের মদত করার জন্য মায়ানমার সেনার উপর হামলা চালিয়ে তাদের হত্যা করছে বিদ্রোহী গোরিলা ফোর্সের সদস্যরা।

গত রবিবার মায়ানমারের এনজিপি নামে একটি গোরিলা সংগঠনের সদস্যরা মান্ডালয় অঞ্চল দিয়ে যাওয়া চিনের অয়েল ও গ্যাস পাইপলাইন পাহারারত মায়ানমার সেনার উপরে রকেট নিয়ে হামলা চালায়। এর ফলে জুন্টা সরকারের দুজন সেনা মারা যায় ও জখম হয় পাঁচজন। মায়ানমারে যেখানে গ্যাস ও তেলের অভাব রয়েছে সেখানে তাদের দেশের উপর দিয়ে চিনের পাইপলাইন তাদের রাগ বাড়িয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now