Asteroid Will Fly By The Earth: পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ধেয়ে আসছে প্রকাণ্ড এক গ্রহাণু, আকার জানলে চমকে যাবেন
পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ধেয়ে আসছে প্রকাণ্ড এক গ্রহাণু (Asteroid)। যার সন্ধান পেয়েছেন অ্যামেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার (NASA) বিজ্ঞানীরা। ওই গ্রহাণুর আকার চার কিলোমিটারেরও বেশি। বিজ্ঞানীদের হিসাবে, এক কিলোমিটার আকারের একটি গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হানলেই এই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে এর প্রায় চারগুণ আকারের পাথরখণ্ডটি আমাদের এই গ্রহের জন্য বড় আশঙ্কার বলে মনে করছেন তাঁরা। সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি এক্সপেস জানিয়েছে, সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ (Near-Earth Object Studies) ৪.১ কিলোমিটার আকারের প্রকাণ্ড গ্রহাণুটির সন্ধান পায়। এর নাম দেওয়া হয়েছে ৫২৭৬৮ (১৯৯৮ ওআর২)। নাসার হিসাবে, গ্রহাণুটি প্রতি ঘণ্টায় ৩১ হাজার ৩২০ কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এই গতিতে আসতে থাকলে চলতি বছরের এপ্রিলের ২৯ তারিখ ভোর ৪টে ৫৬ নাগাদ পৃথিবীর ঘা ঘেঁষে চলে যাবে বিশাল পাথরখণ্ডটি।
ওয়াশিংটন, ৪ মার্চ: পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ধেয়ে আসছে প্রকাণ্ড এক গ্রহাণু (Asteroid)। যার সন্ধান পেয়েছেন অ্যামেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার (NASA) বিজ্ঞানীরা। ওই গ্রহাণুর আকার চার কিলোমিটারেরও বেশি। বিজ্ঞানীদের হিসাবে, এক কিলোমিটার আকারের একটি গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হানলেই এই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে এর প্রায় চারগুণ আকারের পাথরখণ্ডটি আমাদের এই গ্রহের জন্য বড় আশঙ্কার বলে মনে করছেন তাঁরা। সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি এক্সপেস জানিয়েছে, সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ (Near-Earth Object Studies) ৪.১ কিলোমিটার আকারের প্রকাণ্ড গ্রহাণুটির সন্ধান পায়। এর নাম দেওয়া হয়েছে ৫২৭৬৮ (১৯৯৮ ওআর২)। নাসার হিসাবে, গ্রহাণুটি প্রতি ঘণ্টায় ৩১ হাজার ৩২০ কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এই গতিতে আসতে থাকলে চলতি বছরের এপ্রিলের ২৯ তারিখ ভোর ৪টে ৫৬ নাগাদ পৃথিবীর ঘা ঘেঁষে চলে যাবে বিশাল পাথরখণ্ডটি।
জোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, মানবসভ্যতা ধ্বংস করার মতো ক্ষমতাসম্পন্ন গ্রহাণু প্রতি ১০০ বছরে ৫০ হাজার বারের মধ্যে একবার পৃথিবীতে আঘাত করার সম্ভাবনা রয়েছে। জোতির্বিজ্ঞানী ড. ব্রুস বেটস বলেন, কয়েক মিটার আকারের ছোটো ছোটো গ্রহাণু প্রতিনিয়ত আসছে, সেগুলো বায়ুমণ্ডলেই পুড়ে যায় এবং ক্ষয়ক্ষতি খুবই কম করে। চেলায়াবিনস্ক (রুশ শহর) আকারের গ্রহাণু- আকার ২০ মিটারের মতো, ২০১৩ সালে আঘাত করেছিল। এতে শকওয়েভ তৈরি হয়, যাতে জানালা টুকরো টুকরো হয়ে গেছিল এবং মানুষ হতাহত হয়েছিল। আরও পড়ুন: GISAT-1 Satellite: প্রযুক্তিগত কারণে জিআই-স্যাট-১ উৎক্ষেপণ স্থগিত রাখল ইসরো
সিএনইওএসের প্রস্তুতি বিষয়ক পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, এক কিলোমিটারের কাছাকাছি বা এর চেয়ে বড় বস্তুগুলো বিশ্বব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারে। এগুলো ভূমিকম্প, সুনামি এবং এলাকায় তাৎক্ষণিক প্রভাবের চেয়েও বহুদূর বিস্তৃত দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে ১০ কিলোমিটার আকারের একটি গ্রহাণুর আঘাতেই পৃথিবী থেকে ডায়নোসর বিলুপ্ত হয়েছিল।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)