IPL Auction 2025 Live

2nd Wave of COVID-19: করোনার সেকেন্ড ওয়েভ শুরু, সংক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্সে বলবৎ ১ মাসের রাতের কার্ফিউ

মহামারী করোনাতে জেরবার গোটা বিশ্ব। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আবার শুরু হয়েছে কোভিড-১৯ এর সেকেন্ড ওয়েভ। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে আগেভাগেই রাতের কার্ফিউ জারি করল ফ্রান্স (France)। করোনাভাইরাস সংক্রমণের নতুন প্রকোপ থেকে দেশবাসীকে সচেতন করতে এদিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। ঠিক তার আগেই জারি হল নতুন লকডাউন। শনিবার রাত থেকেই ইউরোপের বিভিন্ন শহরে এই রাতের কার্ফিউ বলবৎ হবে। ৯ টি শহরে আগামী একমাস রাতের কার্ফিউ চলবে। কার্ফিউর সময়সীমা রাত ৯টা থেকে সকাল ৬টা।

করোনাভাইরাস (Photo Credits: IANS)

প্যারিস, ১৫ অক্টোবর: মহামারী করোনাতে জেরবার গোটা বিশ্ব। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আবার শুরু হয়েছে কোভিড-১৯ এর সেকেন্ড ওয়েভ। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে আগেভাগেই রাতের কার্ফিউ জারি করল ফ্রান্স (France)। করোনাভাইরাস সংক্রমণের নতুন প্রকোপ থেকে দেশবাসীকে সচেতন করতে এদিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। ঠিক তার আগেই জারি হল নতুন লকডাউন। শনিবার রাত থেকেই ইউরোপের বিভিন্ন শহরে এই রাতের কার্ফিউ বলবৎ হবে। ৯ টি শহরে আগামী একমাস রাতের কার্ফিউ চলবে। কার্ফিউর সময়সীমা রাত ৯টা থেকে সকাল ৬টা। টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রন শহরের লকডাউন সম্পর্কিত বিশদ বিবরণ দেন। কার্ফিউর আওতায় এসেছে রাজধানী শহর প্যারিসও। আরও পড়ুন-Haryana Shocker: মানসিক অুসস্থতার জের, স্ত্রীকে বছরভর দুর্গন্ধময় টয়লেটে আটকে রাখল স্বামী

করোনা সংক্রমণ রুখতে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে চলতি বছরে কড়া লডাউন জারি ছিল দীর্ঘদিন। গত জুলাইতে সংক্রমণের মাত্রা কমার পর ফ্রান্সে লকডাউন তুলে নেওয়া হয়। এই মুহূর্তে ফ্রান্সে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লক্ষ ৫৬ হাজার ৪৭২। মৃত ৩২ হাজার ৯৪২ জন। এদিকে গত ১০ অক্টোবর একদিনে ফ্রান্সে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৬ জন। সোমবার সকালে ফ্রান্সের আরও দুটি শহর টুউলোস ও মন্টিপিলারে জারি হয়েছে চূড়ান্ত করোনা সতর্কতা। উল্লেখযোগ্যভাবে, রাজধানী প্যারিস, মার্সেই, বোর্দক্স, লিলি, লিয়ন, গ্রেনোবল, সেন্ট-এটিনে এবং গুয়াদেলোপ ও সীমান্ত এলাকায় ইতিমধ্যেই করোনা সতর্কতা জারি হয়েছে। এই এলাকাগুলিতে প্রতি এক লক্ষ বাসিন্দাদের মধ্যে অন্তত ২৫০ জন করোনা সংক্রামিত। এবং আইসিইউ-র ৩০ শতাংশেরও বেশি বেড রয়েছে কোভিড রোগীদের দখলে। কর্তৃপক্ষ আরও অতিরিক্ত কড়া নিয়মকানুন বলবৎ করেছে। একই নিয়মের আওতায় এসেছে সিনেমাহল, থিয়েটার, রেস্তরাঁ, সুইমিংপুল, জিম, বার।