Istanbul Airport: ১৭৭ জন যাত্রী নিয়ে রানওয়েতে তিন টুকরো হয়ে গেল বিমান, ইস্তানবুলে চাঞ্চল্য
অবতরণের সময় রানওয়েতে নামতে গিয়েই ভেঙে খান খান হয়ে গেল যাত্রীবাহী বিমান। তুরস্ক থেকে ১৭১ জন যাত্রী ও ৬ জন কেবিন ক্রু নিয়ে পেগাসাস এয়ারলাইন্সের (Pegasus Airlines) বোয়িং ৭৩৭ উড়েছিল ইস্তানবুলের উদ্দেশে (Istanbul Airport)। রানওয়েতে নামর সময়েই বিমানটি তিন টুকরো হয়ে যায়। এই ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে, আহতের সংখ্যা ৫২, তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটিতে শিশুই ছিল ১২ জন। ইস্তানবুলের গভর্নর আলি ইয়েরলিকায়া জানিয়েছেন, আহতদের সকলকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে রানওয়েতে বিমানটি টাল সামলাতে পারেনি।
ইস্তানবুল, ৬ ফেব্রুয়ারি: অবতরণের সময় রানওয়েতে নামতে গিয়েই ভেঙে খান খান হয়ে গেল যাত্রীবাহী বিমান। তুরস্ক থেকে ১৭১ জন যাত্রী ও ৬ জন কেবিন ক্রু নিয়ে পেগাসাস এয়ারলাইন্সের (Pegasus Airlines) বোয়িং ৭৩৭ উড়েছিল ইস্তানবুলের উদ্দেশে (Istanbul Airport)। রানওয়েতে নামর সময়েই বিমানটি তিন টুকরো হয়ে যায়। এই ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে, আহতের সংখ্যা ৫২, তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটিতে শিশুই ছিল ১২ জন। ইস্তানবুলের গভর্নর আলি ইয়েরলিকায়া জানিয়েছেন, আহতদের সকলকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে রানওয়েতে বিমানটি টাল সামলাতে পারেনি। পিছলে রানওয়ে থেকে ৫০-৬০ মিটার দূরে ছিটকে যায়। তাতেই বিমানটি কয়েক টুকরো হয়ে গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, রানওয়ে ভিজে থাকার কারণেই এই দুর্ঘটনা। কয়েকদিন ধরেই ইস্তানবুলের আবহাওয়া বেশ খারাপ। এদিনও ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে চলছিল তুমুল বৃষ্টি। তাইতো রানওয়েতে অবতরণের সময়েই বিমানের চাকা পিছলে গিয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে। পিছলে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিন টুকরো হয়ে বিমানের ভাঙা অংশ এদিক ওদিক ছড়িয়ে পড়ে। ইস্তানবুলের সংবাদ মাধ্যম সেটির ভিডিও করলে দেখা যায় ভাঙা টুকরোগুলিতে আগুন ধরে গিয়েছে। সেই ঝলসানো দৃশ্য সত্যি সত্যিই ভয়ঙ্কর। কম খরচের পেগাসাস এয়ারলাইন্সের বিমান বুধবার ইস্তানবুলের সাবিহা গোকন বিমানবন্দর থেকে ইজমিরের বন্দর শহর এইগানের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। অনুমান করা হচ্ছে ঝোড়ো হাওয়ার সংঘর্ষেই যাত্রী বোঝাই বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। আগুনে ঝলসে গিয়েছে প্লেনের ভিতর ও বাইরের অংশ। উদ্ধারকাজ চলছে। ইতিমধ্যেই খবর পাওয়া গিয়েছে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের যাত্রীদের মধ্যে থাকা এক তুরস্কের নাগরিক ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিক গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আরও পড়ুন-Coronavirus Update: চিনে বসবাসকারী বিদেশিদের e-visa বাতিল করল ভারত!
আহতরা ইস্তানবুলের ১৮টি হাসপাতালে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ভর্তি রয়েছেন। দুর্ঘটনায় এক বিমানযাত্রীর মৃত্যুও হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে নয়, হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়। তবে কি করে এতবড় দুর্ঘটনা ঘটল তা এখনও জানা যায়নি। সবাই প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে দোষারোপ করলেও তা আদৌ সত্যি কি না জানতে হলে তদন্ত রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)