Russia-Ukraine War: ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযানের দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়েছে: রাশিয়া
ইউক্রেনে (Ukraine) বিশেষ সামরিক অভিযানের (Special Military Operation) দ্বিতীয় ধাপ বুধবার থেকে শুরু হয়েছে। একথা জানালেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ (Russian Foreign Minister Sergei Lavrov)। মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, "পূর্ব ইউক্রেনে অভিযানের লক্ষ্য দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কের জনসংখ্যাকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা।" রাশিয়া টুডের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ান জাতীয় প্রতিরক্ষা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের প্রধান মিখাইল মিজিনসেভ মঙ্গলবার বলেছেন যে রাশিয়ান বাহিনী মারিউপোলের আজোভস্টাল স্টিল প্ল্যান্টে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদেরও আবারও অস্ত্র সংবরণের প্রস্তাব দেয়।
কিভ, ২০ এপ্রিল: ইউক্রেনে (Ukraine) বিশেষ সামরিক অভিযানের (Special Military Operation) দ্বিতীয় ধাপ বুধবার থেকে শুরু হয়েছে। একথা জানালেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ (Russian Foreign Minister Sergei Lavrov)। মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, "পূর্ব ইউক্রেনে অভিযানের লক্ষ্য দোনেৎস্ক এবং লুহানস্কের জনসংখ্যাকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা।" রাশিয়া টুডের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ান জাতীয় প্রতিরক্ষা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের প্রধান মিখাইল মিজিনসেভ মঙ্গলবার বলেছেন যে রাশিয়ান বাহিনী মারিউপোলের আজোভস্টাল স্টিল প্ল্যান্টে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদেরও আবারও অস্ত্র সংবরণের প্রস্তাব দেয়।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মঙ্গলবার বলেছেন, রাশিয়া বাঙ্কার-বাস্টার বোমা দিয়ে মারিউপোলের প্রধান অবশিষ্ট দুর্গ আজভস্টাল স্টিল প্ল্যান্টে হামলা চালাচ্ছে। কারণ, সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পরও ইউক্রেনের কমান্ডাররা আত্মসমর্পণ না করার অঙ্গীকার করেছেন। গতকাল নতুন করে ইউক্রেনের সেনাকে অস্ত্র ত্যাগের হুঁশিয়ারি দিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। আরও পড়ুন: Sri Lanka: শ্রীলঙ্কায় অশান্তি চরমে, অর্থনৈতিক সঙ্কটের মাঝে পুলিশের গুলিতে নিহত বিক্ষোভকারী, আহত ১০
এছাড়াও এবার রাশিয়ার নজরে পড়েছে পূর্ব ইউক্রেনের ডনবাস এলাকায়। নতুন শক্তি নিয়ে সেখানে লাগাতার হামলা শুরু করেছে মস্কো। সোমবার গভীর রাতে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ কথা জানিয়েছেন। যুদ্ধ শুরু হওয়ার ঠিক আগেভাগে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় এই দুটো এলাকাকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, আর্টিলারি এবং রকেট লঞ্চার নিয়ে হাজার হাজার রুশ সেনা ডনবাসের দিকে এগিয়ে চলেছে।
এদিকে, পশ্চিমা দেশগুলি রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়ার জন্য কিভকে আরও সামরিক ও আর্থিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। জেলেনস্কি বলেছেন যে তিনি ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের সঙ্গে কিভের জন্য সাহায্য বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেছেন।