App-Cab In Kolkata: আজ থেকে শহরে চলবে অ্যাপ-ক্যাব, কোথায় মিলবে পরিষেবা?
তৃতীয় পর্যায়ের লকডাউনের মধ্যেই শহরে অ্যাপ-ক্যাব চালুর উদ্যোগ নিল রাজ্য পরিবহন দপ্তর (West Bengal Transport department)। সোমবার এই মর্মে একটি নির্দেশিকাও জারি হয়েছে যে মঙ্গলবার থেকে কলকাতা, হাওড়া, সল্টলেক ওবারাকপুর কমিশনারেটের মধ্যে চলাচল করবে অ্যাপ-ক্যাব। এই প্রসঙ্গে পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, ক্যাবে চড়ার আগে যাত্রীকে অবশ্যই চালকের কাছে তাঁর ই-পাস দেখাতে হবে। দেশের অন্যান্য মেট্রো শহরে আরও আগে অ্যাপ-ক্যাব পরিষেবা চালু হলেও কলকাতাতে তা সম্ভব হয়নি। কেননা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে রেড জোন, কনটেইনমেন্ট জোন। তবে পরিবহন দপ্তরের নির্দেশিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে, অ্যাপ-ক্যাব যেন রেড জোনের না হয়। যাত্রীকে ছাড়তে কোনও কনটেইনমেন্ট জোনে যেতে পারবে না চালক।
কলকাতা, ১২ মে: তৃতীয় পর্যায়ের লকডাউনের মধ্যেই শহরে অ্যাপ-ক্যাব চালুর উদ্যোগ নিল রাজ্য পরিবহন দপ্তর (West Bengal Transport department)। সোমবার এই মর্মে একটি নির্দেশিকাও জারি হয়েছে যে মঙ্গলবার থেকে কলকাতা, হাওড়া, সল্টলেক ওবারাকপুর কমিশনারেটের মধ্যে চলাচল করবে অ্যাপ-ক্যাব। এই প্রসঙ্গে পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, ক্যাবে চড়ার আগে যাত্রীকে অবশ্যই চালকের কাছে তাঁর ই-পাস দেখাতে হবে। দেশের অন্যান্য মেট্রো শহরে আরও আগে অ্যাপ-ক্যাব পরিষেবা চালু হলেও কলকাতাতে তা সম্ভব হয়নি। কেননা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে রেড জোন, কনটেইনমেন্ট জোন। তবে পরিবহন দপ্তরের নির্দেশিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে, অ্যাপ-ক্যাব যেন রেড জোনের না হয়। যাত্রীকে ছাড়তে কোনও কনটেইনমেন্ট জোনে যেতে পারবে না চালক।
শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর্মী, চিকিৎসাকর্মী, জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত আছেন তাঁরাই এই পরিষেবা নিতে পারবেন। মহামারীর মধ্যে যাঁরা প্রথম সারিতে থেকে লড়াই করছেন, ক্যাব পরিষেবা তাঁদের জন্যই। তবে তিনি সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার কর্মী হতেই পারেন, তাতে কোনও সমস্যা নেই। জরুরি প্রয়োজন পড়লে রোগীকেও ক্যাবে-তুলতে পারবেন চালক। রোগীর সঙ্গে একজন ক্যাবে যেতে পারবে। তবে ২ জনের বেশি যাত্রী এক সঙ্গে নেওয়া যাবে না। সামাজিক দূরত্বের নিয়মকে কঠোরভাবে মানতে হবে। চালক ও যাত্রী উভয়ের মুখে মাস্ক হাতে গ্লাভস থাকবে। আরও পড়ুন- Special Passenger train: ভেলোরে আটকে পড়া ১১৮৬ জন যাত্রীকে নিয়ে হাওড়ায় ফিরছে বিশেষ ট্রেন, তৎপর রাজ্য প্রশাসন
ওলার মুখপাত্র জানিয়েছেন, দেশজুড়ে ১০০ শতাংশ শহরে পরিষেবা চালু হচ্ছে। তাই সংস্থার তরফে যাত্রী ও চালকের যাত্রাকে নিরাপদ করতে ১০টি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ধীরে ধীরে বাস পরিষেবা চালুর দিকেও এগোচ্ছে পরিবহন দপ্তর। মূলত জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত রাজ্যবাসীকে গন্তব্যে পৌঁচাতেই এই উদ্যোগ। তালিকায় রয়েছেন ব্যবসায়ীরাও। যাঁরা নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করে থাকেন।