West Bengal: এবার রাজ্যের কোভিড-১৯ হাসপাতালে নিষিদ্ধ মোবাইল ফোন

মোবাই ফোনের (mobile phones ban) মাধ্যমে ছড়াতে পারে কোভিড-১৯ ভাইরাস, তা। তাই করোনার চিকিৎসা চলছে এমন হাসপাতালে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ হল। মঙ্গলবার রাতে নবান্ন থেকে জারি হয়েছে এই নির্দেশিকা। ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা পৌঁছেছে জেলার জেলাশাসক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং করোনা হাসপাতালের সুপারদের কাছে। মোবাইল না থাকাতে যাতে সমস্যা না হয় সেজন্য অবিলম্বে সব করোনা হাসপাতালে বেসিক ফোন এবং ইন্টারকমের ব্যবস্থা করা হবে বলে সরকারের তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা এবং কাজে যাতে সমস্যা তৈরি না হয়, সে কারণেই এই ব্যবস্থা। প্রয়োজনে রোগীরাও বাইরে থেকে আসা ফোন ধরতে পারেন।

ফোন নিষিদ্ধ প্রতীকী ছবি (Photo Credits: Pixabay)

কলকাতা, ২২ এপ্রিল: মোবাই ফোনের (mobile phones ban) মাধ্যমে ছড়াতে পারে কোভিড-১৯ ভাইরাস, তা। তাই করোনার চিকিৎসা চলছে এমন হাসপাতালে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ হল। মঙ্গলবার রাতে নবান্ন থেকে জারি হয়েছে এই নির্দেশিকা। ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা পৌঁছেছে জেলার জেলাশাসক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং করোনা হাসপাতালের সুপারদের কাছে। মোবাইল না থাকাতে যাতে সমস্যা না হয় সেজন্য অবিলম্বে সব করোনা হাসপাতালে বেসিক ফোন এবং ইন্টারকমের ব্যবস্থা করা হবে বলে সরকারের তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা এবং কাজে যাতে সমস্যা তৈরি না হয়, সে কারণেই এই ব্যবস্থা। প্রয়োজনে রোগীরাও বাইরে থেকে আসা ফোন ধরতে পারেন।

নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, চিকিত্‍সক, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী, সকলের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। কেউ মোবাইল নিয়ে হাসপাতালের মধ্যে ঢুকতে পারবেন না। ঢোকার আগে মোবাইল জমা রাখতে হবে নির্দিষ্ট জায়গায়। সেখান থেকে একটি রশিদ দেওয়া হবে। হাসপাতাল থেকে বেরনোর সময় ওই রশিদ দেখিয়ে মোবাইলটি ফেরত নিতে হবে। আরও পড়ুন- COVID-19 Testing Rate Drop: চিনের পাঠানো ব়্যাপিড টেস্ট কিটে ত্রুটি, এক লাফে ৮ হাজার কমল করোনা পরীক্ষা

এদিকে এই নির্দেশিকা নিয়েও অবশ্য সরকারকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধীরা। মঙ্গলবার টুইটারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় একটি টুইট শেয়ার করেছিলেন। তাতে দেখা যায় এক সরকারি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে থাকা রোগী মোবাইলে সেখান ভিডিও তুলছেন। বাবুলের বক্তব্য, ভাইরাল হয়ে যাওয়া ওই ভিডিও সাজানো বলে জানায়নি রাজ্য সরকার। তাই ধরে নেওয়া যায় সেটি ঠিক।