Prophet Remarks Row in Howrah: 'হাওড়ায় যাবেন না', শুভেন্দু অধিকারীকে চিঠি লিখে পরামর্শ কাঁথি থানার

পয়গম্বরকে ( Prophet Muhammad) নিয়ে সাসপেন্ড হওয়া বিজেপি বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মার (Nupur Sharma) আপত্তিজনক মন্তব্যের প্রতিবাদে হাওড়ার বিভিন্ন এলাকায় অশান্তি শুরু হয়েছে। অভিযোগ, কয়েকজন বিজেপি কর্মীর বাড়ি ও কয়েকটি বিজেপি পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আজ হাওড়া যাওয়ার কথা রয়েছে বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর। যদিও তাঁকে হাওয়া যেতে নিষেধ করেছে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থানা। থানার তরফেে চিঠি লিখে শুভেন্দু অধিকারিকে হাওড়া গ্রামীণ পুলিশ জেলার অধীন এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কারণ ওই এলাকাগুলিতে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।

Suvendu Adhikari. (Picture Credits: ANI)

কলকাতা, ১২ জুন: পয়গম্বরকে ( Prophet Muhammad) নিয়ে সাসপেন্ড হওয়া বিজেপি বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মার (Nupur Sharma) আপত্তিজনক মন্তব্যের প্রতিবাদে হাওড়ার বিভিন্ন এলাকায় অশান্তি শুরু হয়েছে। অভিযোগ, কয়েকজন বিজেপি কর্মীর বাড়ি ও কয়েকটি বিজেপি পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আজ হাওড়া যাওয়ার কথা রয়েছে বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর। যদিও তাঁকে হাওয়া যেতে নিষেধ করেছে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থানা। থানার তরফেে চিঠি লিখে শুভেন্দু অধিকারিকে হাওড়া গ্রামীণ পুলিশ জেলার অধীন এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কারণ ওই এলাকাগুলিতে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।

বৃহস্পতিবার থেকে হাওড়ার উলুবেড়িয়া, ডোমজুর, , ধূলাগড়, আন্দুল, সলপ-সহ বিভিন্ন এলাকায় অশান্তি শুরু হয়েছে। রাস্তা অবরোধ ছাড়াও পুলিশের গাড়ি ও কিয়স্কে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। করা হয় লাঠিচার্জও। অশান্তি ঠেকাতে ইতিমধ্যেই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে উত্তেজনাপ্রবণ এলাকাগুলিতে। সোমবার পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। অশান্তি আটকাতে হাওড়া, উলুবেড়িয়ার রেলস্টেশন, জাতীয় সড়ক ও সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি বাড়িয়ে বুধবার পর্যন্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি উলুবেড়িয়ায় জমায়েত-অবরোধ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আরও পড়ুন: Beldanga Internet Suspension: হাওড়ার পর এবার মুর্শিদাবাদ জেলার একাংশে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ

গতকালই হওড়ার পাঁচলা যাওয়ার চেষ্টা করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তবে, দ্বিতীয় হুগলি সেতু পার করতেই তাঁকে গ্রেফতার করে লালবাজারে নিয়ে যায় পুলিশ।প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। লালবাজার থেকে বেরিয়ে সোজা রাজভবনে রাজ্যপালের কাছে যান বিজেপি রাজ্য সভাপতি।