Kolkata Airport Flooded: আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে তছনছ দক্ষিণবঙ্গ, হাঁটু জল জমে কলকাতা বিমানবন্দরে
ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের (Cyclone Amphan) দাপটে তছনছ পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) একাধিক জেলা। বাদ যায়নি কলকাতা বিমানবন্দরও (Kolkata Airport)। বিমানবন্দরের কাচ ভেঙে গেছে। একাধিক জায়গায় ভেঙে পড়েছে ফাইবারের শেড। কয়েকটি বিমানও শেডের তলায় চাপা পড়ে গেছে। ভেতরে এক হাঁটু জল জমে (Flooded) রয়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে বিমান চলাচল পরিষেবা স্বাভাবিক হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায়। আগামী ২৫ মে থেকে ভারতে অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল শুরু হবে।
কলকাতা, ২১ মে: ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের (Cyclone Amphan) দাপটে তছনছ পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) একাধিক জেলা। বাদ যায়নি কলকাতা বিমানবন্দরও (Kolkata Airport)। বিমানবন্দরের কাচ ভেঙে গেছে। একাধিক জায়গায় ভেঙে পড়েছে ফাইবারের শেড। কয়েকটি বিমানও শেডের তলায় চাপা পড়ে গেছে। ভেতরে এক হাঁটু জল জমে (Flooded) রয়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে বিমান চলাচল পরিষেবা স্বাভাবিক হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায়। আগামী ২৫ মে থেকে ভারতে অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল শুরু হবে।
বুধবার সন্ধ্যার পর ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে কলকাতাসহ গোটা দক্ষিণবঙ্গ লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। কয়েক হাজার বাড়ি ভেঙে পড়েছে, নষ্ট হয়েছে জমির ফসল। উপড়ে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার। সব চেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা। ভেঙেছে সুন্দরবন অঞ্চলের বহু নদীরবাঁধ। প্লাবিত হয়েছে আশপাশের গ্রাম। এছাড়া কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের অবস্থাও ভয়াবহ। কোথাও বাড়ির চাল উড়ে গিয়ে পড়ে রয়েছে, কোথাও ইলেকট্রিকের পোস্ট রাস্তায় পড়ে। আবারও কোথাও গাছের ভারে ছিঁড়েছে বিদ্যুতের তার। কলকাতাসহ বিভিন্ন জেলায় অন্তত ১২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩ জন মারা গেছেন কলকাতায়। ২ জনের মৃত্যু হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনায়। আরও পড়ুন: Cyclone Amphan: আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে তছনছ কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনা, শহরে মৃত্যু ৩ জনের
গতকাল নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেন, "দুই ২৪ পরগনা ধ্বংস করে দিয়েছে। এলাকার পর এলাকা ধ্বংস। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ৫ লাখ মানুষকে সরাতে পেরেছে। ১৭৩৭ সালে এমন ভয়ঙ্কর ঝড় হয়েছিল। ওয়ার রুমে বসে আছি আমি। নবান্নে আমার অফিস কাঁপছে। একটা কঠিন পরিস্থিতির যুদ্ধকালীন মোকাবিলা করলাম। নন্দীগ্রাম, রামনগর এলাকায় বড় ক্ষতি। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা প্রায় ধ্বংস ঝড়ের দাপটে। মোট ক্ষতি এখনও হিসেব করা যায়নি। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, জল নেই। পাথরপ্রতিমা, নামখানা, কাকদ্বীপ, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর— সব জায়গায় ধ্বংসের ছবি। রাজারহাট, হাসনাবাদ, সন্দেশখালি, গোসাবা, হাবড়া সব জায়গাই বিপর্যস্ত।"
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)