Police-Prisoners Clash at Jalpaiguri Central Jail: পুলিশ-বন্দি সংঘর্ষ, জামিনে মুক্তির দাবি ঘিরে জলপাইগুড়ি সংশোধনাগারে ধুন্ধুমার

দমদম কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের পর জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার (Jalpaiguri Central Correctional Home)। জামিন মুক্তির দাবিতে বন্দি-পুলিশ (Police-Prisoners Clash) সংঘর্ষ। জামিনে (Bail) ছাড়া পাওয়ার দাবিতে আজ সকাল থেকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বন্দিরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে নিরাপত্তারক্ষীদের ওপরেও হামলা চালায় তারা। তার জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থানে পৌঁছেছে পুলিশ সুপার অভিষেক মোদি-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশবাহিনী সংশোধনাগার ঘিরে রেখেছে। সূত্রের খবর, বেশ কয়েকজন বন্দি জখম হয়েছে। তবে সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত নিশ্চিত কোনও তথ্য জানানো হয়নি।

পুলিশ-বন্দি সংঘর্ষ (Photo: ANI)

জলপাইগুড়ি, ১৮ এপ্রিল: দমদম কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের পর জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার (Jalpaiguri Central Correctional Home)। জামিন মুক্তির দাবিতে বন্দি-পুলিশ (Police-Prisoners Clash) সংঘর্ষ। জামিনে (Bail) ছাড়া পাওয়ার দাবিতে আজ সকাল থেকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বন্দিরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে নিরাপত্তারক্ষীদের ওপরেও হামলা চালায় তারা। তার জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থানে পৌঁছেছে পুলিশ সুপার অভিষেক মোদি-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশবাহিনী সংশোধনাগার ঘিরে রেখেছে। সূত্রের খবর, বেশ কয়েকজন বন্দি জখম হয়েছে। তবে সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত নিশ্চিত কোনও তথ্য জানানো হয়নি।

২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে ৮টি ওয়ার্ড রয়েছে। সেখানে আবাসিকের সংখ্যা ১২০০-র বেশি। লকডাউন চলাকালীনই ৬০-৭০ জন বিচারাধীন বন্দি শনিবার সকাল থেকে জেল পুলিশের আবাসন লক্ষ্য করে ইট পাথর ছুঁড়তে শুরু করে। ঘটনায় জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে চিফ ডিসিপ্লিন অফিসার অসীম আচার্য জানান, প্রথমে সকালে একদফা সংঘর্ষ হয়। পরে ভেতরের মেইন গেট আটকে দিয়ে বেলা ১২ টা নাগাদ ফের শুরু হয় পাথর বৃষ্টি। আরও পড়ুন: Punjab ACP Dies of Coronavirus: করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শীর্ষ পুলিশ কর্তার মৃত্যু

অসীম আচার্য বলেন, "আমরা এদের বেলের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছি। কিন্তু এরা কোনও কথা শুনতে চাইছে না। এখন আমরা পুর জেল এলাকা কর্ডন করে ফেলেছি। কিন্তু জেলের ভিতরে ঢোকার মেইন গেট কয়েদীরা আটকে রাখায় আমরা এখনও ঢুকতে পারিনি।"