Winter In West Bengal: শিয়রে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার খাঁড়া, বাংলা থেকে আচমকা উধাও শীত

বছর শুরু পরে মাত্র দু একটা দিন কাটতে না কাটতেই ফের উধাও শীত (Winter In West Bengal)। বর্ষবরণে শীতের আমেজ থাকলেও বছর গড়াতেই লেপের ওম থেকে বেরিয়ে খোলা হাওয়া খুঁজতে শুরু করেছে বঙ্গবাসী। কারণ আচমকাই পারদ চড়েছে কয়েক গুণ। দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১৮.৫ ডিগ্রি ছাড়াতেই হাঁসফাঁস শুরু হয়েছে। আলিপুরের হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা একই থাকবে। তবে সংক্রান্তির আগেভাগে ১৪ জানুয়ারি ফের পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। শহর কলকাতায় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কয়েক ডিগ্রি বেড়ে গেলেও জেলার সর্বত্র এখনও পারদ চড়েনি। তবে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থাও আর নেই।

আবহাওয়া উন্নতি হতে পারে। (Photo Credits: Pixabay)

কলকাতা, ৭ জানুয়ারি: বছর শুরু পরে মাত্র দু একটা দিন কাটতে না কাটতেই ফের উধাও শীত (Winter In West Bengal)। বর্ষবরণে শীতের আমেজ থাকলেও বছর গড়াতেই লেপের ওম থেকে বেরিয়ে খোলা হাওয়া খুঁজতে শুরু করেছে বঙ্গবাসী। কারণ আচমকাই পারদ চড়েছে কয়েক গুণ। দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১৮.৫ ডিগ্রি ছাড়াতেই হাঁসফাঁস শুরু হয়েছে। আলিপুরের হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা একই থাকবে। তবে সংক্রান্তির আগেভাগে ১৪ জানুয়ারি ফের পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। শহর কলকাতায় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কয়েক ডিগ্রি বেড়ে গেলেও জেলার সর্বত্র এখনও পারদ চড়েনি। তবে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থাও আর নেই। মূলত পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে আচমকাই বাংলা থেকে উধাও হয়েছে শীত। আরও পড়ুন-Coronavirus Cases In India: ভারতে করোনাজয়ীর সংখ্যা ছাড়ালো ১ কোটির গণ্ডী, খুব শীঘ্রই শুরু টিকাকরণ

এদিকে উত্তর পশ্চিম ভারতে ঠান্ডা হাওয়া ঝঞ্ঝা টপকে সমতলে প্রবেশ করতে পারছে না। তায় বঙ্গোপসাগরে পূবালি হাওয়া শুরু হওয়ায় রাজ্যে বেশ কোণঠাসা শীত। অন্যদিকে দিল্লি-সহ সমগ্র উত্তর ভারতে পারদ পতন অব্যাহত থাকায় শৈত্যপ্রবাহ চলছে। ঠান্ডায় কাবু রাজধানী, পাঞ্জাব, হরিয়ানা। অন্যদিকে বছর শুরুর জমাটি ঠান্ডা আচমকা উধাও হওয়ায় উৎসব প্রিয় বঙ্গবাসীর দুঃখের সীমা নেই। তবে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, সংক্রান্তির আগেভাগেই ফের রাজ্যে শীত পড়বে জাঁকিয়ে।

বলা বাহুল্য, শেষ উইকএন্ড থেকেই লেপ কম্বলের ওমে শান্তি পাচ্ছিল না শীতকাতুরে বাঙালি। সপ্তাহের শুরু থেকেই ঠান্ডার দেখা মেলেনি। বুধবার সারাদিন তাপমাত্রা বেড়েছে হু হু করে। রাতে লেপের ওমে ঘুমটাই যেন মাটি হওয়ার জোগাড়।