WB Governor Jagdeep Dhankhar: করোনাকালে আর্থিক সংকট, রাজভবনের গেরস্থালি চালাতে রাজ্যের কাছে অতিরিক্ত ৫৩ লাখ টাকা চাইলেন জগদীপ ধনখড়!

করোনা আবহে সমস্ত আর্থিক বরাদ্দে ছাঁটাই করেছে রাজ্য সরকার। এর প্রকোপ থেকে বাদ যায়নি রাজভবনও। রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (WB Governor Jagdeep Dhankhar) ভাঁড়ারে টান পড়েছ। তাঁর নাকি সংসারই চলছে না। রাজভবনের ভরা সংসার চালাতে ৫৩.৫ লক্ষ টাকা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপালের সচিব সতীশ তিওয়ারি। নবান্নের কাছে প্রায় ৩টি খাতে টাকা পরাদ্দের দরবার কার হয়েছিল। বর্তমান মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় তখন ছিলেন স্বরাষ্ট্র সচিবের পদে। সেই সময় গত ২৫ সেপ্টেম্বর নবান্নরে তরফে রাজভবনকে চিঠি দিয়ে রাজ্য সরকারের ব্যয় সংকোচের কথা জানান।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Photo Credits: Twitter)

কলকাতা, ২৮ সেপ্টেম্বর: করোনা আবহে সমস্ত আর্থিক বরাদ্দে ছাঁটাই করেছে রাজ্য সরকার। এর প্রকোপ থেকে বাদ যায়নি রাজভবনও। রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (WB Governor Jagdeep Dhankhar) ভাঁড়ারে টান পড়েছ। তাঁর নাকি সংসারই চলছে না। রাজভবনের ভরা সংসার চালাতে ৫৩.৫ লক্ষ টাকা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপালের সচিব সতীশ তিওয়ারি। নবান্নের কাছে প্রায় ৩টি খাতে টাকা পরাদ্দের দরবার কার হয়েছিল। বর্তমান মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় তখন ছিলেন স্বরাষ্ট্র সচিবের পদে। সেই সময় গত ২৫ সেপ্টেম্বর নবান্নরে তরফে রাজভবনকে চিঠি দিয়ে রাজ্য সরকারের ব্যয় সংকোচের কথা জানান। অর্থ দপ্তর সূত্রের খবর, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে রাজভবনের জন্য সাড়ে ১৬ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে। করোনা চলে আসায় বেতন-পেনশন ছাড়া সব খাতের খরচ ৫০% ছাঁটাই হয়েছে।

এদিকে নবান্নের চিঠি পেয়ে রাজভবনের কর্তারা অতল জলে পড়েছেন। জগদীপ ধনখড়ের সংসার চলছেই না প্রায়। কেননা সংসার খরচের টাকা তলানিতে এসে ঠেকেছে। এই প্রসঙ্গে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বলেন, ‘‘গত কয়েকমাস ধরে রাজ্য সরকার রাজভবনকে বিভিন্ন উপায়ে নিষ্ক্রিয় করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। রাজভবনে এখন একজন আইএএস এবং একজন ডব্লিউবিসিএস অফিসার কাজ করেন। ৫০% কর্মী নেই। তহবিলের প্রশ্নেও যুক্তিযুক্ত সমাধানের জন্য যথাস্থানে আলোচনা করব। রাজভবনের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হতে দেব না।’’ জানা গিয়েছে, রাজ্যাপেলর বিনোদন খাত, গেরস্থালি ও চুক্তিমূলক খাতে সবমিলিয়ে মোট ৮৭ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা  প্রয়োজন, নবান্নকে লেখা চিঠিতে একথাই জানিছিলেন রাজ্যপালের সচিব সতীশ তিওয়ারি। এক আধবার নয়, চারবার লিখেছে চিঠি। শুধু সংসার খরচের টাকাই নয়, রাজপ্যালের জন্য সরকারি অফসার নিয়োগেরও প্রসঙ্গ ছিল। তাতেও রাজ্য গা করছে না। করোনাকালে অর্থে টান পড়াতে এই বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েনি রাজভবনও। আরও পড়ুন-Uttar Pradesh Man: ‘আমাকে গুলি করবেন না’, প্ল্যাকার্ড গলায় ঝুলিয়ে থানায় আত্মসমর্পণ গ্যাংস্টারেরএর পরিপ্রেক্ষিতে নবান্নের তরফে জবাব, করোনা আবহে রাজ্যের ৫০টি দপ্তরে ব্যয় সংকোচন চলছে। রাজভবনের ক্ষেত্রেও এখই নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে। যেখানে করোনা খাতে টাকা বরাদ্দ করা নিয়ে হাজারও সমস্যা রয়েছে। সেখানে রাজভবনকে কী করে অথিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে?

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now