IPL Auction 2025 Live

Kolkata: প্রবাসী শ্রমিকদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক, কেন্দ্রের কাছে আবেদন মমতা ব্যানার্জির

করোনাভাইরাস (Coronavirus) মহামারীর কারণে কাজ হারিয়ে চরম আর্থিক সমস্যায় অসংগঠিন শ্রমিক ও প্রবাসী শ্রমিকরা (Migrant Labourers)। তাই তাদের হাতে নগদ ১০ হাজার টাকা করে তুলে দিক কেন্দ্রীয় সরকার। আজ এই আবেদন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee)। টুইটে তিনি লেখেন, "মহামারীজনিত কারণে সাধারণ মানুষ কল্পনাতীত অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়েছে। আমি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করছি অসংগঠিত শ্রমিক সহ প্রবাসী শ্রমিকদের এককালীন সহায়তা হিসাবে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক। পিএম কেয়ার ফান্ডের একটি অংশ এর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।"

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Photo Source: ANI/Twitter)

কলকাতা, ৩ জুন: করোনাভাইরাস (Coronavirus) মহামারীর কারণে কাজ হারিয়ে চরম আর্থিক সমস্যায় অসংগঠিন শ্রমিক ও প্রবাসী শ্রমিকরা (Migrant Labourers)। তাই তাদের হাতে নগদ ১০ হাজার টাকা করে তুলে দিক কেন্দ্রীয় সরকার। আজ এই আবেদন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee)। টুইটে তিনি লেখেন, "মহামারীজনিত কারণে সাধারণ মানুষ কল্পনাতীত অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়েছে। আমি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করছি অসংগঠিত শ্রমিক সহ প্রবাসী শ্রমিকদের এককালীন সহায়তা হিসাবে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক। পিএম কেয়ার ফান্ডের (PM-CARES  Fund) একটি অংশ এর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।"

মঙ্গলবার মমতা ব্যানার্জি জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ লাখ মানুষের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে গেছে তাঁদের বাড়ি সরানোর টাকা। ২৩ লাখ কৃষক শস্যের ক্ষতিপূরণের অর্থ পেয়েছেন। ২ লাখ পান চাষির হাতেও পৌঁছেছে ক্ষতিপূরণ। সব মিলিয়ে টাকার অঙ্কটা ১৪৪৪ কোটি টাকা। গতকাল মুখ্যমন্ত্রী টুইটে লেখেন, "প্রাথমিকভাবে ক্ষতিপূরণের ১৩৫০ কোটি টাকা ছাড়ার কথা ছিল। কিন্তু আমরা আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি ক্ষতিপূরণের জন্য এখনও পর্যন্ত ১৪৪৪ কোটি টাকা ছেড়েছে সরকার।” আরও পড়ুন: West Bengal: মঙ্গলবার আক্রান্ত ৩৯৬ জন, রাজ্যে হু হু করে বাড়ছে কোভিড রোগীর সংখ্যা

এদিকে রাজ্যে ক্রমেই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের (Covid-19 cases) সংখ্যা। মঙ্গলবার সারাদিনে পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হলেন ৩৯৬ জন। এরমধ্যে কলকাতাতেই আক্রান্ত ১১৬ জন। এই প্রথম মহানগরে এক দিনে শতাধিক আক্রান্তের খবর মিলল। এরমধ্যে অন্তত ১৮ জনই হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাসিন্দা। ওই আক্রান্তদের মধ্যে সাতজন মহিলা ও ১১ জন পুরুষ। পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে এঁদের টেস্ট করা হতেই কোভিড-১৯ পজিটিভ মেলে। রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিক প্রবেশের পর থেকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষ্যণীয় হারে বাড়তে শুরু করেছে। কলকাতার পরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা (৭৪)। তার পরে আছে হাওড়া (৪৯), হুগলি (৩৮), কোচবিহার (৩১)।