Cyclone Amphan: 'বাংলার মানুষের শক্তি এবং এগিয়ে যাওয়ার অদম্য ইচ্ছের জোরেই আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষত থেকে ঘুরে দাঁড়াব আমরা', টুইট মমতা ব্যানার্জির
আম্ফানের (Cyclone Amphan) তাণ্ডবে তছনছ বাংলা। মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৭২ জনের। গাড়ি উল্টে গেছে। গাছ উপড়ে পড়ার জেরে একের পর এক রাস্তা বন্ধ। বিদ্যুৎ-টেলি-ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। দুর্যোগের রাতেই মমতা ব্যানার্জির (Mamata Banerjee) কথায় ছিল শুধু উদ্বেগ আর আতঙ্ক। বলেছিলেন, "এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়ে গেছে। বলতে পারেন ধ্বংসের সর্বনাশ হয়ে গেছে।" বৃহস্পতিবার দুপুরে নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক সম্মেলনের সময় কিছুটা হলেও যেন আবার সেই সাহসী গলায় মমতা বললেন, "সকলে একসঙ্গে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করব আমরা। কারণ বাংলার মানুষের শক্তি এবং এগিয়ে যাওয়ার অদম্য ইচ্ছেকে কেউ দমাতে পারবে না।"
কলকাতা, ২১ মে: আম্ফানের (Cyclone Amphan) তাণ্ডবে তছনছ বাংলা। মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৭২ জনের। গাড়ি উল্টে গেছে। গাছ উপড়ে পড়ার জেরে একের পর এক রাস্তা বন্ধ। বিদ্যুৎ-টেলি-ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। দুর্যোগের রাতেই মমতা ব্যানার্জির (Mamata Banerjee) কথায় ছিল শুধু উদ্বেগ আর আতঙ্ক। বলেছিলেন, "এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়ে গেছে। বলতে পারেন ধ্বংসের সর্বনাশ হয়ে গেছে।" বৃহস্পতিবার দুপুরে নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক সম্মেলনের সময় কিছুটা হলেও যেন আবার সেই সাহসী গলায় মমতা বললেন, "সকলে একসঙ্গে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করব আমরা। কারণ বাংলার মানুষের শক্তি এবং এগিয়ে যাওয়ার অদম্য ইচ্ছেকে কেউ দমাতে পারবে না।"
একের পর এক জেলা থেকে আসছে মৃত্যুর খবর আর ধ্বংসের খবর। কলকাতার ধ্বংসের ছবি মমতা ব্যানার্জির চোখের সামনে স্পষ্ট। সব দেখে বুধবার রাতে কিছুটা হলেও থমকে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর চোখে-মুখেও আতঙ্কের ছাপ পড়েছিল। কিন্তু বাংলার মানুষের অদম্য ইচ্ছেতেই যে খুব তাড়াতাড়ি আম্ফানের ক্ষত সারিয়ে ফেলা সম্ভব, সেই বিশ্বাসে ভর করেই মমতা বললেন, "আম্ফানের জেরে যে ক্ষতি হয়েছে বাংলায় তা আমাদের কল্পনার অতীত। পুরো বাংলার মানুষ এই কঠিন সময়ে একসঙ্গে রয়েছেন। তাই বাংলার মানুষের শক্তি এবং এগিয়ে যাওয়ার অদম্য ইচ্ছেকে ভর করেই আমরা খুব শীঘ্রই ঘুরে দাঁড়াব।"
রাজ্যে আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Amphan) জেরে ৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ নবান্নে একথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Chief Minister Mamata Banerjee)। কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। উত্তর ২৪ পরগনায় ১৭ জন ও হাওড়ায় ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া পূর্ব মেদিনীপুরে ৬জন, হুগলির চন্দননগরে ২ জন, বারুইপুরে ৬ জন, ডায়মন্ড হারবারে ৮ জন, নদিয়ার রানাঘাটে ৬ জন, সুন্দরবনে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।