West Bengal: করোনা আবহেই জনমুখী প্রকল্প, ক্ষুদ্র ও মাঝারি সংস্থার জন্য এবার ১০০টি শিল্পপার্ক গড়বে রাজ্য

করোনা ত্রাসে রাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খুবই দুর্বল। লকডাউনের জেরে কর্মসংস্থান প্রায় শিকেয় উঠেছে। চাকরির বাজারও ভাল না। তবে সামনে যদি নির্বাচন থাকে তাহলে সমস্তরকম বিপর্যয়কে এড়িয়ে জনমুখী হওয়ার রাস্তা খুঁজতে হয়। সেই চেষ্টাই করে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল সরকার। বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন, তাই এবার রাজ্যে ১০০টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপার্ক গঠনের মধ্যে দিয়ে বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে চলেছে মমতা ব্যানার্জির সরকার। ২০ একর জমিতে ন্যূনতম ২০টি উদ্যোগ গড়ে তুলতে আগ্রহী সরকার। বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। শিল্প সংস্থাগুলিকে আগ্রহী করে তুলতে এই শিল্পপার্ক গুলিতে নতুন হারে ইনসেনটিভ দেবে রাজ্য সরকার।

মমতা ব্যানার্জি (Photo Credit: Facebook/Mamata Banerjee)

কলকাতা, ১০ সেপ্টেম্বর: করোনা ত্রাসে রাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খুবই দুর্বল। লকডাউনের জেরে কর্মসংস্থান প্রায় শিকেয় উঠেছে। চাকরির বাজারও ভাল না। তবে সামনে যদি নির্বাচন থাকে তাহলে সমস্তরকম বিপর্যয়কে এড়িয়ে জনমুখী হওয়ার রাস্তা খুঁজতে হয়। সেই চেষ্টাই করে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল সরকার। বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন, তাই এবার রাজ্যে ১০০টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপার্ক গঠনের মধ্যে দিয়ে বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে চলেছে মমতা ব্যানার্জির সরকার। ২০ একর জমিতে ন্যূনতম ২০টি উদ্যোগ গড়ে তুলতে আগ্রহী সরকার। বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। শিল্প সংস্থাগুলিকে আগ্রহী করে তুলতে এই শিল্পপার্ক গুলিতে নতুন হারে ইনসেনটিভ দেবে রাজ্য সরকার।

নবান্ন সূত্রের খবর, এই ধরনের পার্কে মূল রাস্তা থেকে প্রজেক্ট পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তাও তৈরি করে দেবে রাজ্য সরকার। ইনসেনটিভ নিয়ে রাজ্য মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০ একর থেকে ৩৯ একর পর্যন্ত ২ কোটি টাকা, ৪০ একর থেকে ৫৯ একর পর্যন্ত ৪ কোটি টাকা, ৬০ একর থেকে ৭৯ একর পর্যন্ত ৬ কোটি টাকা, ৮০ একর থেকে ১০০ একর পর্যন্ত ৮ কোটি টাকা ও ১০০ একরের ঊর্ধ্বে ১০ কোটি টাকা ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। সংস্থাগুলির জন্য জমি বাবদ স্ট্যাম্প ডিউটিও মকুব করবে রাজ্য সরকার। এই প্রসঙ্গে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব আলাপন ব্যানার্জি বলেন, “এই ক্ষেত্রগুলিতে ইতোমধ্যেই ব্যাপক কর্মসংস্থান হয়েছে। আরও সংস্থান বাড়াতেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপার্ক তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” আরও পড়ুন-Rafale Fighter Jet: ইন্দো-চিন সীমান্তে উত্তেজনা, বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে IAF-এ যোগ দিল যুদ্ধবিমান রাফাল

বলা বাহুল্য, রাজ্যে চালু শিল্পপার্ক গুলিতে এখনও জমি ফাঁকা রয়ে গিয়েছে। নতুন শিল্পপার্কের চাহিদা কতটা আছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বিশেষ করে লকডাউন পর্বে যে ভাবে শিল্প এবং ব্যবসার ক্ষতি হয়েছে, তাতে নতুন করে বিনিয়োগের বিষয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে সংশ্লিষ্ট মহলে। বস্তুত, এখন রাজ্যে প্রায় ১৩০০ একর জমির উপর ১৪টি শিল্পপার্ক রয়েছে। এ দিন অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের আরও একশোটি পার্ক তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। ন্যূনতম ২০ একর জমির উপরে ২০টি শিল্পকে নিয়ে এক একটি শিল্পপার্ক তৈরি হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now