West Bengal Assembly Election: স্ট্র্যাটেজিতে বদল, ধর্ম নয় কর্মকে হাতিয়ার করে উন্নয়নের জোয়ার আনতে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস
বছরখানেক পর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election)। হাতে সময় খুব কম। এদিকে জাঁকিয়ে বসেছে বিজেপি (BJP)। একপ্রকার কোণঠাসা বাম- কংগ্রেস। ফলে ক্ষমতা ধরে রাখতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। গত লোকসভা ভোটে বিজেপি যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে (Trinamool Congress) চাপে ফেলেছে তার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে তার মহড়া চলছে এখন থেকে। যার ফলে স্ট্র্যাটেজি বদলে ফেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মত ভুলপথে না হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শাসক দল।
কলকাতা, ৮ ডিসেম্বর: বছরখানেক পর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election)। হাতে সময় খুব কম। এদিকে জাঁকিয়ে বসেছে বিজেপি (BJP)। একপ্রকার কোণঠাসা বাম- কংগ্রেস। ফলে ক্ষমতা ধরে রাখতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। গত লোকসভা ভোটে বিজেপি যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে (Trinamool Congress) চাপে ফেলেছে তার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে তার মহড়া চলছে এখন থেকে। যার ফলে স্ট্র্যাটেজি বদলে ফেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মত ভুলপথে না হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শাসক দল।
গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচন থেকে 'নরম হিন্দুত্ব'-এর পথে হাঁটছিলেন রাহুল গান্ধী। হয়ে উঠেছিলেন, শিবভক্ত, পৈতেধারী ব্রাহ্মণ। কিন্তু সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছে শাসক দল। ধর্মের রাজনীতির মোকাবিলায় 'ধর্ম' (Religion) নয়, বরং মানুষের পাশে থেকে ২০২১-এ নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখা নিশ্চিত করতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। এর পাশাপাশি উপনির্বাচনে জয়ের পরও দলকে সংযত থাকার বার্তা দিয়েছেন নেত্রী। তৃণমূলের দাবি, নেত্রীর নির্দেশে সাড়া দিয়েছেন দলের কর্মীরা।
আরও পড়ুন, আলোচনায় বসার অনুরোধের বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অফিস থেকে জবাব আসেনি: রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর
রাহুল গান্ধী যা করেছিলেন তাতে সাফল্য মেলেনি। বিশেষজ্ঞরা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, হিন্দুত্বের রাজনীতিতে বিজেপির সঙ্গে লড়াই মানে বিপক্ষের মাঠে গিয়ে খেলা। আর এটাই চায় গেরুয়া শিবির। তৃণমূলও ইতিমধ্যে সেই ফাঁদে পা দিয়েছে। রাজ্য রাম নবমী, হনুমান জয়ন্তী উদযাপনে করতে দেখা গিয়েছে তৃণমূলকে। কিন্তু এবার আর সেই পথে হাঁটবে না তারা। ধর্মীয় রাজনীতি থেকে তফাত্ রেখে উন্নয়নের প্রচার জনমানসে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। যে উন্নয়ন মাঝপথে থিতু হয়ে বসেছিল তাতে আবার গতি পেতে চলেছে বলেই মনে করা হচ্ছে।
২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত 'দিদিকে বলো' কর্মসূচিতে এসেছে ২০ লক্ষ ফোন। নেতারা গিয়েছেন ৬০০০ গ্রামে। দলের নির্দেশ, মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে হবে। তাদের সুখ-দুঃখ, অভাব অভিযোগ শুনে করতে হবে প্রতিকার। এর সঙ্গে সমানতালে মমতা ব্যানার্জির জমানায় কন্যাশ্রী, যুবশ্রীর মতো প্রকল্প, রাস্তাঘাটের উন্নতির কথাও ঢালাও প্রচার করতে হবে কর্মীদের।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)