Women Cricket Selectors Injured: বিপদমুক্ত বর্ধমানের পালসিটে পথদুর্ঘটনায় আহত বাংলা মহিলা ক্রিকেট দলের ৩ নির্বাচক; কাল স্থানান্তরিত করা হবে কলকাতায়

সাতসকালে ভয়াবহ পথদুর্ঘটনার (Accident) শিকার হন বাংলার মহিলা ক্রিকেট দলের তিন নির্বাচক (Women Cricket Selector)। রবিবার পূর্ব বর্ধমানের পালসিটে (Purba Bardhaman Palsit) ঘটেছে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা। গুরুতর আহত হন বাংলা ক্রিকেট দলের নির্বাচক পুর্ণিমা চৌধুরি, শ্যামা সাউ, এবং চন্দনা মুখোপাধ্যায়। আহত হন গাড়ির চালকও। স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি করা হয় তাঁদের। বর্তমানে তাঁরা বিপদমুক্ত বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। আগামীকাল সোমবার তাঁদের কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হবে।

Phoenix accident video (Photo Credits: Phoenix Police Department Twitter)

পালসিট, ৩ নভেম্বর: সাতসকালে ভয়াবহ পথদুর্ঘটনার (Accident) শিকার হন বাংলার মহিলা ক্রিকেট দলের তিন নির্বাচক (Women Cricket Selector)। রবিবার পূর্ব বর্ধমানের পালসিটে (Purba Bardhaman Palsit) ঘটেছে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা। গুরুতর আহত হন বাংলা ক্রিকেট দলের নির্বাচক পুর্ণিমা চৌধুরি, শ্যামা সাউ, এবং চন্দনা মুখোপাধ্যায়। আহত হন গাড়ির চালকও। স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি করা হয় তাঁদের। বর্তমানে তাঁরা বিপদমুক্ত বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। আগামীকাল সোমবার তাঁদের কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হবে।

কলকাতা থেকে বীরভূমের (Birbhum) দিকে আসছিল তাঁদের গাড়িটি। জানা গিয়েছে, সিউড়ির (Suri) ঘুমসিমা গ্রামে ক্রিকেটার নির্বাচন করতে যাচ্ছিলেন তিনি। সেই সময়ই গাড়িটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। বর্ধমানের পালসিটের কাছে ২ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর ঘটনাটি ঘটেছে। সরডাঙার কাছে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা একটি লরির পিছনে ধাক্কা মারে তাঁদের গাড়িটি। যার জেরেই আহত হন তিন নির্বাচক এবং তাঁদের গাড়ির চালক বিশ্বজিৎ পারিদা। পালসিট ক্যাম্পের পুলিস (Police) আহতদের উদ্ধার করে বর্ধমানের বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করেছেন বাংলার ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার লক্ষ্মীরতন শুক্লা (Laxmiratan Shukla)। তাঁর উদ্যোগেই পালসিট ক্যাম্পের পুলিস আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে বলে জানা গিয়েছে। আরও পড়ুন: Youth Dies To Protect Mobile: ছিনতাইবাজের কবল থেকে মোবাইল বাঁচাতে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিল যুবক!

একাধিকবার লক্ষ্মীরতন আহতদের (Injured) খোঁজ নিয়েছেন বলেও জানা গিয়েছে। তিনি এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, “সকালবেলায় আমি খবরটা পাই। বাংলা দলের কোচ আমাকে ফোনে খবরটা জানান। তারপর আমি যতটা সম্ভব আমার মতো ব্যবস্থা করেছি।”