Tarapith Temple: ১৫ জুন পর্যন্ত বন্ধ তারাপীঠ মন্দির
সোমবার থেকে খুলছে না তারাপীঠ মন্দির (Tarapith Temple)। ১৫ জুন পর্যন্ত বন্ধই থাকবে তারাপীঠ মন্দিরের দরজা। তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় (Taramoy Mukherjee) বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মন্দির খোলার অনুমতি দিলেও, যতক্ষণ না তারাপীঠ মন্দিরে করোনা সংক্রান্ত সর্তকতা নেওয়ার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে, ততক্ষণ মন্দির খোলার সিদ্ধান্ত মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে নেওয়া হবে না।’’ আরও জানান, তারাপীঠে প্রচুর পূর্ণ্যাথীদের সমাগম হয়, তাই তারাপীঠ মন্দির ঢোকার যে তিনতে গেট আছে সেই গেটে স্যানিটাইজার টানেল বসানো হবে। যদিও সোমবার থেকে খুলছে সাঁইথিয়ার নন্দিকেশ্বরী মন্দির। সোমবার খুলছে নলাটেশ্বরী, কঙ্কালীতলা মন্দির। এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বক্রেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ। নিয়মমতো এক-একবারে মন্দিরে ঢোকানো হবে ১০ জনকে।
তারাপীঠ, ৩০ মে: সোমবার থেকে খুলছে না তারাপীঠ মন্দির (Tarapith Temple)। ১৫ জুন পর্যন্ত বন্ধই থাকবে তারাপীঠ মন্দিরের দরজা। তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় (Taramoy Mukherjee) বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মন্দির খোলার অনুমতি দিলেও, যতক্ষণ না তারাপীঠ মন্দিরে করোনা সংক্রান্ত সর্তকতা নেওয়ার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে, ততক্ষণ মন্দির খোলার সিদ্ধান্ত মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে নেওয়া হবে না।’’ আরও জানান, তারাপীঠে প্রচুর পূর্ণ্যাথীদের সমাগম হয়, তাই তারাপীঠ মন্দির ঢোকার যে তিনতে গেট আছে সেই গেটে স্যানিটাইজার টানেল বসানো হবে। যদিও সোমবার থেকে খুলছে সাঁইথিয়ার নন্দিকেশ্বরী মন্দির। সোমবার খুলছে নলাটেশ্বরী, কঙ্কালীতলা মন্দির। এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বক্রেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ। নিয়মমতো এক-একবারে মন্দিরে ঢোকানো হবে ১০ জনকে।
রাজ্য সরকার অনুমতি দিলেও ১ জুন থেকে মন্দির না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেলুড় মঠ, দক্ষিণেশ্বর ও তারকেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ। ১৫ জুনের পর বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে মঠ ও মন্দির খোলার ব্যাপারে। গতকালই সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি জাানান, ১ জুন থেকে রাজ্যের সমস্ত ধর্মীয় স্থান খুলে দেওয়া হবে। ৮ জুন থেকে সরকারি ও বেসরকারি অফিসও খুলে যাওয়ার কথা বলা হয়। আরও পড়ুন: Rathayatra of Mahesh 2020: করোনার কারণে এবছর বন্ধ থাকছে হুগলির মাহেশের রথযাত্রা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ (Coronavirus Outbreak) রোধে এবছর বন্ধ থাকছে হুগলির মাহেশের রথযাত্রা (Rathayatra of Mahesh)। ১ জুন থেকে রাজ্যের ধর্মস্থান খোলার অনুমতি দিয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এই মুহূর্তে বড় উৎসব করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। সম্ভবত সেই কথা মাথায় রেখেই করোনা আবহে হুগলির মাহেশে রথযাত্রা উৎসব না পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রথযাত্রা হয় হুগলির মাহেশে। শনিবার হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারপরেই জানিয়ে দেওয়া হয় এবার আর রথ উৎসব হবে না। জগন্নাথ মন্দির ট্রাস্ট বোর্ডের সম্পাদক পিয়াল অধিকারী বলেন, “করোনার কথা মাথায় রেখে মানুষের জীবনের স্বার্থে রথযাত্রা স্থগিত রাখা হয়েছে।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)