Actor Monu Mukherjee Passes Away: মনু মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির
প্রবীণ অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়ের (Actor Monu Mukherjee) প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। টুইটারে তিনি লেখেন, "প্রবীণ থিয়েটার এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে দুঃখিত। আমরা ২০১৫ সালে তাঁকে টেলি-সম্মান পুরস্কারে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দিয়েছি। তাঁর পরিবার, সহকর্মী ও প্রশংসকদের প্রতি আমার সমবেদনা।" এই সময়ের খবর অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৯টা ৩৫ নাগাদ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মনু মুখোপাধ্যায়। তাঁর বড় জামাই জয়ন্ত সর্দার জানিয়েছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন তিনি। কোমরের সমস্যা থাকায় শেষ চার বছর একেবারে শয্যাশায়ী ছিলেন। এছাড়াও হার্টের সমস্যাতেও ভুগছিলেন। রবিবার সকালে নিজের বাড়িতেই তাঁর জীবনাবসান হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০।
কলকাতা, ৬ ডিসেম্বর : প্রবীণ অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়ের (Actor Monu Mukherjee) প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। টুইটারে তিনি লেখেন, "প্রবীণ থিয়েটার এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে দুঃখিত। আমরা ২০১৫ সালে তাঁকে টেলি-সম্মান পুরস্কারে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দিয়েছি। তাঁর পরিবার, সহকর্মী ও প্রশংসকদের প্রতি আমার সমবেদনা।" এই সময়ের খবর অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৯টা ৩৫ নাগাদ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মনু মুখোপাধ্যায়। তাঁর বড় জামাই জয়ন্ত সর্দার জানিয়েছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন তিনি। কোমরের সমস্যা থাকায় শেষ চার বছর একেবারে শয্যাশায়ী ছিলেন। এছাড়াও হার্টের সমস্যাতেও ভুগছিলেন। রবিবার সকালে নিজের বাড়িতেই তাঁর জীবনাবসান হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০।
মনু মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছে আর্টিস্ট ফোরাম। তারা জানিয়েছে, প্রবীণ অভিনেতার মরদেহ দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বাড়িতে রাখা থাকবে, তারপর কেওড়াতলা মহাশ্মশানে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।আরও পড়ুন: Veteran Actor Monu Mukherjee Passes Away: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়
১৯৩০ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন মনু মুখোপাধ্যায়। বাবার নাম অমরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। ১৯৪৬ সালে ভারতী বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত মহারাজা মণীন্দ্র চন্দ্র কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। প্রথমে পাড়ার ক্লাবে অল্প বয়সে স্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করতেন। ১৯৫৭ সালে বিশ্বরূপায় যোগ দেন প্রম্পটার হিসেবে। ক্ষুধা নাটকে ঘটনাচক্রে কালী বন্দোপাধ্যায়ের পরিবর্ত শিল্পী হিসেবে অভিনয় করতে হয় তাঁকে। কমলা ঝরিয়ার সঙ্গে দ্বৈত কন্ঠে মঞ্চে গান করেছেন। একসময় তবলা শিখেছেন কৃষ্ণকুমার গাঙ্গুলি ওরফে নাটুবাবুর কাছে। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র মৃণাল সেনের 'নীল আকাশের নীচে'। চলচ্চিত্রটি ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। তিনি মৃণাল সেন ছাড়াও বিখ্যাত সত্যজিৎ রায় ও রোল্যান্ড জোফির সঙ্গেও কাজ করেছেন।