Haldiram Owner Mahesh Agarwal Passes Away: প্রয়াত হলদিরাম ভুজিওয়ালার মালিক মহেশ আগরওয়াল
প্রয়াত হলেন বিখ্যাত স্ন্যাক্স ফার্ম হলদিরাম ভুজিওয়ালার (Haldiram Bhujiawala) মালিক মহেশ আগরওয়াল (Mahesh Agarwal)। শুক্রবার মাঝরাতে সিঙ্গাপুরে (Singapore) তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বেশ কিছুদিন ধরেই লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তিন মাস ধরে সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে তাঁর চিকিত্সা চলছিল। আগামী শনিবার ৫৭ বছরে পড়তেন হলদিরাম মালিকের। একটি শীর্ষস্থানীয় দৈনিকের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, যেহেতু মহেশ আগরওয়াল সংক্রমণে ভুগছিলেন তাই তাঁর শেষকৃত্য দ্রুত করা হয়েছে। শোকাহত পরিবার তাঁর শেষকৃত্যের কাজটুকু করতে পারেনি।
কলকাতা, ৫ এপ্রিল: প্রয়াত হলেন বিখ্যাত স্ন্যাক্স ফার্ম হলদিরাম ভুজিওয়ালার (Haldiram Bhujiawala) মালিক মহেশ আগরওয়াল (Mahesh Agarwal)। শুক্রবার মাঝরাতে সিঙ্গাপুরে (Singapore) তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বেশ কিছুদিন ধরেই লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তিন মাস ধরে সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে তাঁর চিকিত্সা চলছিল। আগামী শনিবার ৫৭ বছরে পড়তেন হলদিরাম মালিকের। একটি শীর্ষস্থানীয় দৈনিকের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, যেহেতু মহেশ আগরওয়াল সংক্রমণে ভুগছিলেন তাই তাঁর শেষকৃত্য দ্রুত করা হয়েছে। শোকাহত পরিবার তাঁর শেষকৃত্যের কাজটুকু করতে পারেনি।
করোনাভাইরাসে সংক্রমণ রোধে বিশ্বের অনেক দেশেই লকডাউন চলছে। ভারতেও লকডাউন চলবে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে সিঙ্গাপুরেই সে দেশের নিয়ম মেনে শেষকৃত্যে রাজি হয় তাঁর পরিবার। সিঙ্গাপুরে হিন্দুমতে শেষকৃত্যের ব্যবস্থা নেই। শেষ দিন পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে থাকা স্ত্রী মীনা ও মেয়ে অবনী মহেশের দেহ নিয়ে দেশে ফিরতে তত্পর ছিলেন, কিন্তু তা তাঁদের পক্ষে আর সম্ভব হয়নি। সিঙ্গাপুরে আটকে পড়া অন্য ভারতীয়দের মতোই অনলাইন ফর্ম ফিলাপ করে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন মহেশের স্ত্রী ও কন্যা। মঙ্গলবার থেকে সে দেশে লকডাউন হওয়ার কথা। সেখানে উপস্থিত ভারতীয়দের বলা হয়েছে, একটি বিমানের ব্যবস্থা করা হয়েছে যেটি বুধবার ভোরে দিল্লি ফিরিয়ে আনবে সেখানকার ভারতীয়দের। আরও পড়ুন: Coronavirus In India: দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছাড়াল সাড়ে তিন হাজার, মৃত্যু ৮৩ জনের
সিঙ্গাপুর থেকে অবনী বলেন, 'আমরা বাবাকে বাঁচাতে পারিনি। কলকাতার ব্যবসা হঠাত্ই অনাথ হয়ে পড়েছে। সেটা বাঁচাতে আমাদের ফিরতেই হবে।' মহেশ আগরওয়ালের এক পুত্র ও তিন কন্যা। তাঁর বড় ছেলে প্রতীক কলকাতাতেই আছেন। বড় মেয়ে আঁচল একজন বৈজ্ঞানিক, সানফ্রান্সিসকোয় স্যানডিস্কে আছেন তিনি। ছোট মেয়ে অন্তরা দুরহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অঙ্ক ও কম্পিউটার সায়ান্স নিয়ে পড়ছেন।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)