Journalist Died: রাতের কলকাতায় পথদুর্ঘটনায় মৃত তরুণ সাংবাদিক, আশঙ্কাজনক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
কলকাতার রাজপথে ভয়াবহ পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক তরুণ সাংবাদিকের। মৃতের নাম সোহম মল্লিক। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আর এক সংবাদকর্মী ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ (Mayukh Ranjan Ghosh)। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এই মুহূর্তে মল্লিকবাজারের নিউরো সায়েন্সের হাসপাতালের আইসিসিইউ-তে রয়েছেন ময়ূখ। জানা গিয়েছে, মাথায় আঘাত পেয়েছেন তিনি। তাঁর একটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুলিশ দেওয়া বয়ানে ময়ূখবাবু জানিয়েছেন, বাইকে করে বৃহস্পতিবার ভোর তিনটে নাগাদ বাড়িতে ফিরছিলেন তাঁরা। চালকের আসনে ছিলেন সোহম। প্রিন্স আনোয়ার শা রোডে লর্ডসের মোড়ের কাছে বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়।
কলকাতা, ২২ জানুায়রি: কলকাতার রাজপথে ভয়াবহ পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক তরুণ সাংবাদিকের। মৃতের নাম সোহম মল্লিক। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আর এক সংবাদকর্মী ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ (Mayukh Ranjan Ghosh)। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এই মুহূর্তে মল্লিকবাজারের নিউরো সায়েন্সের হাসপাতালের আইসিসিইউ-তে রয়েছেন ময়ূখ। জানা গিয়েছে, মাথায় আঘাত পেয়েছেন তিনি। তাঁর একটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুলিশ দেওয়া বয়ানে ময়ূখবাবু জানিয়েছেন, বাইকে করে বৃহস্পতিবার ভোর তিনটে নাগাদ বাড়িতে ফিরছিলেন তাঁরা। চালকের আসনে ছিলেন সোহম। প্রিন্স আনোয়ার শা রোডে লর্ডসের মোড়ের কাছে বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। দুজনই গুরুতর আহত অবস্থায় রাস্তায় ছিটকে পড়েন। আরও পড়ুন-Parliamentary Committee Grilled Twitter: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করায় টুইটারকে তুলোধনা সংসদীয় কমিটির
জানা গিয়েছে, সেই সময় ফুড ডেলিভারি অ্যাপ সুইগির কয়েকজন কর্মী ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। তাঁরাই আহত দুই সাংবাদিককে উদ্ধার করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা সোহম মল্লিককে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আর আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়ূখ রঞ্জন ঘোষকে প্রথমে এমআর বাঙুরে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে মল্লিকবাজারের নিউরো সায়েন্সে স্থানান্তর করা হয়। জানা গিয়েছে, অভিন্নহৃদয় দুই বন্ধু সোহম মল্লিক ও ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ কলকাতার সংবাদ মাধ্যম মহলে পরিচিত নাম। দুজনে একই জায়গায় চাকরি করতেন এক সময়। কলকাতার বাইরে থাকতেন। ছুটিতে ফিরে বন্ধু ময়ূখের বাড়িতে এসেছিলেন সোহম। গতকাল রাত ১২টা নাগাদ দুজনে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমন কল্যাণ লাহিড়ির বাড়িতে যান। সেখানে আড্ডা গল্পের পর সেলফিও তোলা হয়। সেই ছবি ফেসবুকে শেয়ার করেন ওই অধ্যাপক।
এদিকে গতকালই চাকরি ছেড়েছেন ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ। অন্তত তাঁর শেষ ফেসবুক পোস্ট তেমন কথাই বলছে। দুজনেই নতুন কিছু করার পরিকল্পনা করছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ময়ূখের লেখার অনুরাগী রয়েছে প্রচুর। এই দুর্ঘটনার খবর ও সোহমের মৃত্যুতে কলকাতার সাংবাদিক মহলে নেমেছে শোকের ছায়া।