Kolkata: 'পুলিশ ও প্রশাসন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিজেপি সাংসদদের বাধা দিচ্ছে', টুইটারে সরব রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর
রাজ্যের বিরুদ্ধে আবারও ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Governor Jagdeep Dhankhar)। গতকাল শুক্রবার রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি (BJP) সাংসদদের আটকানো হয়। আর তা নিয়ে টুইটারে সরব হলেন অভিযোগ নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল। ঘটনার এর পিছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কাজ করছে বলেও মুখ্যমন্ত্রীকে খোঁচা দেন তিনি। শুক্রবার রাজ্যপাল টুইটে লেখেন,"অতি সক্রিয়তায় পুলিশ ও প্রশাসন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিজেপি সাংসদদের ত্রাণ দিতে বাধা দিচ্ছে। বিষয়টি লোকসভার স্পিকারকে জানানো হয়েছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সাংসদদের গুরুত্বপূর্ণ আলাদা ভূমিকা থাকে। কিন্তু তাঁদের কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই ধরনের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ দৃষ্টি এড়িয়ে যায় না। রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিকদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যহীনভাবে কাজ করা উচিত।"
কলকতা, ১৭ এপ্রিল: রাজ্যের বিরুদ্ধে আবারও ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Governor Jagdeep Dhankhar)। গতকাল শুক্রবার রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি (BJP) সাংসদদের আটকানো হয়। আর তা নিয়ে টুইটারে সরব হলেন অভিযোগ নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল। ঘটনার এর পিছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কাজ করছে বলেও মুখ্যমন্ত্রীকে খোঁচা দেন তিনি। শুক্রবার রাজ্যপাল টুইটে লেখেন,"অতি সক্রিয়তায় পুলিশ ও প্রশাসন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিজেপি সাংসদদের ত্রাণ দিতে বাধা দিচ্ছে। বিষয়টি লোকসভার স্পিকারকে জানানো হয়েছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সাংসদদের গুরুত্বপূর্ণ আলাদা ভূমিকা থাকে। কিন্তু তাঁদের কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই ধরনের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ দৃষ্টি এড়িয়ে যায় না। রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিকদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যহীনভাবে কাজ করা উচিত।"
কয়েকদিনে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ৪ বিজেপি সাংসদকে ত্রাণ বিলিতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। গতকাল বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংকে (Arjun Sing) আটকানো হয়। আমডাঙায় যাওয়ার সময় পুলিশি বাধার মুখে পড়েন সাংসদ। পুলিশ তাঁকে এলাকায় ঢুকতে বাধা দেয় বলে অভিযোগ ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদের। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বচসা হয় তাঁর। আরও পড়ুন: Kolkata: এনআরএস হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী সহ ৯১ জন কোয়ারান্টিনে
অর্জুন সিংয়ের অভিযোগ, রেশন লুট হচ্ছিল আমডাঙায়। দলীয় কর্মীদের মারফত তিনি এই খবর পান। সেইমতো বৃহস্পতিবার সকালে আমডাঙায় যাচ্ছিলেন। যদিও পুলিশের দাবি, লকডাউন উপেক্ষা করে বেশ কয়েকজনকে নিয়ে এলাকায় ঢুকছিলেন সাংসদ। এদিকে বুধবার রাজ্যের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা হয় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখরের। যা নিয়ে বৃহস্পতিবার টুইটে সাধুবাদ জানান রাজ্যপাল।