Bengaluru: দুই খুদে সন্তান-সহ বাবা মায়ের একসঙ্গে মৃত্যু, পরিবারের নির্মম পরিণতিতে ঘনাচ্ছে রহস্য

মৃত দুই শিশুর বয়স ৫ এবং ২। বছর ৩৮-এর অনুপ কুমার কর্মসূত্রে বেঙ্গালুর থাকতেন। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী রাখি (৩৫) এবং তাঁদের দুই খুদে সন্তান।

Representative Image (Photo Credit: File)

একসঙ্গে উদ্ধার পরিবারের চার সদস্যের মৃতদেহ। বেঙ্গালুরুর সদাশিবনগর থানা এলাকায় ভাড়া বাড়ি থেকে সোমবার সকালে উদ্ধার হয়েছে স্বামী স্ত্রী এবং তাঁদের দুই সন্তানের দেহ। পরিবারের চার সদস্যের মৃত্যু ঘিরে ঘনাচ্ছে রহস্য। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত দুই শিশুর বয়স ৫ এবং ২। বছর ৩৮-এর অনুপ কুমার কর্মসূত্রে বেঙ্গালুর থাকতেন। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী রাখি (৩৫) এবং দুই খুদে সন্তান। ওই পরিবার আদতে উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদের বাসিন্দা বলে জানা যাচ্ছে। চার মৃতদেহ উদ্ধার করে পাঠানো হিয়েছে ময়নাতদন্তের জন্যে।

আরও পড়ুনঃ কাশ্মীরে তীব্র ঠাণ্ডায় উদ্ধার পরিবারের পাঁচ সদস্যের মৃতদেহ, কাঠকয়লার ধোঁয়া কাড়ল প্রাণ

পরিবারের চার সদস্যের একসঙ্গে মৃত্যু...

 

(সোশ্যাল মিডিয়া আপনার জন্য সাম্প্রতিক ব্রেকিং নিউজ, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশ্যাল মিডিয়ার জগতের ভাইরাল খবর নিয়ে আসে। উপরের পোস্টটি সরাসরি ব্যবহারকারীর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে এমবেড করা হয়েছে। এই বিষয়বস্তুর অংশটি সম্পাদনা করা হয়নি বা হতে পারে না সাম্প্রতিক কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত মতামতগুলি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলিতে উপস্থিত হয় এবং তথ্যগুলি সর্বশেষের মতামতকে প্রতিফলিত করে না এবং সর্বশেষে এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা নেই৷)



IMCT On North Bengal Visit: উত্তরবঙ্গ পরিদর্শনে সাহায্য করেনি রাজ্য এবং অপর্যাপ্ত সুরক্ষারও অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল | LatestLY

IMCT On North Bengal Visit: উত্তরবঙ্গ পরিদর্শনে সাহায্য করেনি রাজ্য এবং অপর্যাপ্ত সুরক্ষারও অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

উত্তরবঙ্গের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের প্রধান বিনীত যোশী চিঠি দিয়ে সহযোগিতার জন্য মুখ্যসচিবকে ধন্যবাদ জানানো পাশাপাশি করোনা সংক্রমণ রুখতে লকডাউন আরও কড়া হওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। শনিবার সকালে ফের উত্তরবঙ্গের একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। শিলিগুড়ির নিয়ন্ত্রিত বাজার পরিদর্শনের পর সোজা কালিম্পংয়ে চলে যান তাঁরা।

উত্তরবঙ্গ পরিদর্শনে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল (Picture Credits: ANI)

শিলিগুড়ি, ২৫ এপ্রিল: উত্তরবঙ্গের (North Bengal) কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের প্রধান বিনীত যোশী চিঠি দিয়ে সহযোগিতার জন্য মুখ্যসচিবকে (Chief Secretary) ধন্যবাদ জানানো পাশাপাশি করোনা সংক্রমণ রুখতে লকডাউন আরও কড়া হওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। শনিবার সকালে ফের উত্তরবঙ্গের একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। শিলিগুড়ির নিয়ন্ত্রিত বাজার পরিদর্শনের পর সোজা কালিম্পংয়ে চলে যান তাঁরা।

উত্তরবঙ্গে করোনা মোকাবিলা পরিস্থিতি পরিদর্শনে আসা কেন্দ্রীয় দলের অভিযোগ, রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের আসতে দেরি হওয়ায় পরিদর্শনে যেতে দেরি হচ্ছে তাঁদের৷ মুখ্যসচিবকে চিঠিতে তিনি আরও লিখেছেন, লকডাউন কঠোরভাবে কার্যকর করতে হবে৷ উত্তরবঙ্গে পরিদর্শনের দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের অভিযোগ, দার্জিলিঙের জেলাশাসক কোনও তথ্য দেননি৷ ডিভিশনাল কমিশনার কোনও তথ্য দেননি৷ দার্জিলিঙের সিএমওএইচও সহযোগিতা করছেন না৷ প্রয়োজনীয় তথ্যের ব্যবস্থা করতে মুখ্যসচিবকে অনুরোধ করে চিঠি দিয়েছেন বিনীত যোশী৷ আরও পড়ুন, সংক্রমণ রুখতে আরও কড়া হতে হবে রাজ্যকে, মুখ্যসচিবকে চিঠি কেন্দ্রীয় দলের

কিছুদিন আগেই রাজ্যে আসে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। একাধিক দলে ভাগ হয়ে উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করছেন তাঁরা। শনিবার উত্তরবঙ্গে তৃতীয় দফায় পরিদর্শনে বেরোন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। তার আগে শিলিগুড়ির বাজারে যান তাঁরা। ঘুরে দেখেন গোটা বাজার। ওই বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। লকডাউনে কেন্দ্রের নির্দেশ মেনে চলা হচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখেন। এছাড়াও নিয়ন্ত্রিত বাজারের জঞ্জাল অপসারণের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। সেই সময় পরিতোষ সাহা নামে এক ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, ওই বাজারে জঞ্জাল অপসারণের কাজ ঠিকঠাক হয় না। শুধু তাই নয় করোনা পরিস্থিতির পরেও পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হয়নি বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ব্যবসায়ীর করা প্রতিটি অভিযোগ নথিভুক্ত করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।

এরপর তাঁরা কালিম্পংয়ের উদ্দেশে রওনা দেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত কালিম্পংয়ের বাসিন্দার বাড়ির সামনের এলাকা পরিদর্শন করেন তাঁরা। সেখান থেকে বেরিয়ে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলির পরিস্থিতিও খতিয়ে দেখেন। দশমাইল ফাটকের করোনা হাসপাতালও ঘুরে দেখেন। দম্বরচকের কাছে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গেও কথা বলেন তাঁরা।