Covishield Reached in Kolkata: দমদম বিমানবন্দর থেকে বাগবাজারে কেন্দ্রীয় মেডিক্যাল স্টোরে পৌঁছল করোনা ভ্যাকসিন
আজ কলকাতায় এসে পৌঁছয় এইমুহূর্তের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহৌষধ করোনা ভ্যাকসিন। দমদম বিমানবন্দর থেকে বাগবাজার স্টোরে পৌঁছল ভ্যাকসিন। পুনের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে বিশেষ বিমানে কলকাতায় এল প্রায় সাত লক্ষ ভ্যাকসিন। ফ্রিজারে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা মেনে দু'টি ভ্যানের মাধ্যমে নিয়ে আসা হয় করোনার ভ্যাকসিন। ওয়াক ইন কুলারে ভ্যাকসিন নিয়ে আসা হয়। ভ্যাকসিনের সুরক্ষায় মোতায়েন রয়েছে পুলিশ। নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে নিয়ে আসা হয় ভ্যাকসিন। আগামী ১৬ জানুয়ারি শুরু হবে টিকাকরণ। রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই পৌঁছেছে ভ্যাকসিন।
কলকাতা, ১২ জানুয়ারি: আজ কলকাতায় এসে পৌঁছয় এইমুহূর্তের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহৌষধ করোনা ভ্যাকসিন (Covid Vaccine)। দমদম বিমানবন্দর থেকে বাগবাজার স্টোরে পৌঁছল ভ্যাকসিন। আজ থেকে জেলায় জেলায় বণ্টন শুরু হবে।
পুনের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে বিশেষ বিমানে কলকাতায় এল প্রায় সাত লক্ষ ভ্যাকসিন। ফ্রিজারে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা মেনে দু'টি ভ্যানের মাধ্যমে নিয়ে আসা হয় করোনার ভ্যাকসিন। ওয়াক ইন কুলারে ভ্যাকসিন নিয়ে আসা হয়। ভ্যাকসিনের সুরক্ষায় মোতায়েন রয়েছে পুলিশ। নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে নিয়ে আসা হয় ভ্যাকসিন। আগামী ১৬ জানুয়ারি শুরু হবে টিকাকরণ। রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই পৌঁছেছে ভ্যাকসিন। আরও পড়ুন, দুর্গাপুরেও বার্ড ফ্লু আতঙ্ক; সতর্ক হল আলিপুর চিড়িয়াখানা
আজ পুনে থেকে দিল্লিতে পৌঁছয় প্রথম দফার কোভিশিল্ড প্রতিষেধক (Covishield Vaccine)। এদিন কাকভোরে সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার ফ্যাসিলিটি থেকে প্রথম পর্যায়ের কোভিশিল্ড পৌঁছায় পুনের বিমানবন্দরে। এরপর স্পাইসজেটের বিমান প্রথম দেশের করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আসে। অসমারিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরি সকালে জানান, ৫৬.৫ লাখ ডোজের কোভিশিল্ডি নিয়ে পুনে থেকে এদিন এয়ারইন্ডিয়া, স্পাইসজেট ও ইন্ডিগোর নটি বিমান উড়বে দিল্লি, চেন্নাই, কলকাতা, গুয়াহাটি, শিলং, আমেদাবাদ, হায়দরাবাদ, বিজয়ওয়াড়া, ভুবনেশ্বর, পাটনা, বেঙ্গালুরু, লখনউ, চণ্ডীগড়ে। সেইমতো সমস্ত রাজ্যে পৌঁছয় করোনা ভ্যাকসিন।
গতকাল এই করোনা টিকাকরণ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক সারেন প্রধানমন্ত্রী। এবং সেখানে তিনি সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসনিক কর্তাদের নির্দেশ দেন যে প্রথম পর্যায়ের টিকাকরণের যাবতীয় খরচ বহন করবে কেন্দ্র। এনিয়ে যেন কোনওরকম গুজব না ছড়ায় সেদিকটা ভালভাবে দেখতে হবে।