Mamata Banerjee: করোনাভাইরাস রুখতে সকলকে একসঙ্গে টুইটে লড়াইয়ের বার্তা মমতা ব্যানার্জির
করোনাভাইরাসের (Coronavirus Outbreak) সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে দেশজুড়ে। ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৬৭। প্রশাসন আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে। ইতিমধ্যেই প্রায় দেশজুড়ে আংশিক লকডাউন বলবৎ হয়েছে। কিন্তু যেভাবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। কীভাবে তা রোখা সম্ভব সেই নিয়ে কিছুটা হলেও প্রশাসনের (রাজ্য-কেন্দ্র উভয়) কপালে চিন্তার ভাঁজ। মানুষকে আশ্বস্ত করতে টুইট করলেন মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee)।
কলকাতা, ২৩ মার্চ: করোনাভাইরাসের (Coronavirus Outbreak) সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে দেশজুড়ে। ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৬৭। প্রশাসন আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে। ইতিমধ্যেই প্রায় দেশজুড়ে আংশিক লকডাউন বলবৎ হয়েছে। কিন্তু যেভাবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। কীভাবে তা রোখা সম্ভব সেই নিয়ে কিছুটা হলেও প্রশাসনের (রাজ্য-কেন্দ্র উভয়) কপালে চিন্তার ভাঁজ। মানুষকে আশ্বস্ত করতে টুইট করলেন মমতা ব্যানার্জি (CM Mamata Banerjee)। আরও পড়ুন: Coronavirus Effect in Kolkata: কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে সরানো হচ্ছে রোগীদের, হবে শুধু করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা
টুইটে মমতা লেখেন, রাজ্য সরকার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে মানুষের নিরাপত্তার জন্য সমস্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে শুধু সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চায় সরকার। একজোট হয়ে লড়াই করলেই সমস্ত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিলেই একমাত্র এই মারণভাইরাসকে প্রতিহত করা সম্ভব। একইসঙ্গে মমতা আরও লেখেন, সরকারের তরফ থেকে যে নীতি নির্দেশিকা নেওয়া হয়েছে। সেগুলো মেনে চলার আর্জি জানাচ্ছে রাজ্য সরকার। ঘরের মধ্যে নিজেকে বন্দি করে রাখাই একমাত্র রোগ প্রতিরোধের প্রধান অস্ত্র। তাই খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে না বেরোনোরই নির্দেশ সরকারের। সবাই মিলে একসঙ্গে লড়াই করলেই এই যুদ্ধ জয় সম্ভব।
বাড়ছে আক্রান্তের সমস্যা। পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এই অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে এক বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্যভবন। মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিকাঠামো ভাল থাকায় বেলেঘাটা আইডি থেকে এখানেই সমস্ত রোগীকে স্থানান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ করোনাভাইরাসে (Coronavirus Outbreak) আক্রান্ত হয়ে সল্টলেকের বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হল বছর ৫৭-র এক বৃদ্ধের। রবিবার রাত থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। সোমবার সকালে মৃত্যু হয় ওই প্রৌঢ়ের। শুক্রবার রাতে জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে আমরি হাসপাতালে (Amri Hospital) ভর্তি হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি।