Samik Bhattacharya: ভিনরাজ্যে বাঙালিরা ৫ হাজার টাকার বেশি আয় করছেন, শ্রমশ্রী প্রকল্পের সমালোচনায় শমীক ভট্টাচার্যের
বিজেপি শাসিত রাজ্যে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকরা। আর এই অভিযোগ তুলে ফিরে আসা শ্রমিকদের জন্য শ্রমশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপি শাসিত রাজ্যে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকরা। আর এই অভিযোগ তুলে ফিরে আসা শ্রমিকদের জন্য শ্রমশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। ঘোষণা অনুযায়ী রাজ্যের শ্রম দফতর বৃহস্পতিবার থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। আগামী কয়েকদিনে মধ্যেই পোর্টাল চালু করতে চলেছে প্রশাসন। সেইমতো পরিযায়ী শ্রমিকদের অন্তর্ভুক্তি করে মাথা পিছু ৫ হাজার করে দিতে চলেছে রাজ্য সরকার। এই নিয়ে অবশ্য রাজনীতি শুরু করে দিয়েছে রাজ্যের বিরোধী শিবির।
শ্রমশ্রী প্রকল্প নিয়ে মন্তব্য শমীক ভট্টাচার্যের
রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য (Samik Bhattacharya) বলেন, “ভিনরাজ্যে যে শ্র্মিকরা যে টাকা আয় করছে, সেটা কখনই দিতে পারবে না রাজ্য সরকার। নয়ডা, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, দিল্লিতে বাঙালি শ্রমিকরা কত টাকা আয় করছে। সেই আয় ছেড়ে এখানে তাঁরা মাত্র ৫ হাজার টাকার জন্য কখনই চলে আসবে না। ভিনরাজ্যে বাঙালি প্রধান এলাকাগুলিতে একটা ছোট নির্বাচন হলেই তৃণমূল প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কাজে বিজেপির জনপ্রিয়তা অনেকটাই বেশি”।
দেখুন শমীক ভট্টাচার্যের মন্তব্য
রাজ্য সরকারের সমালোচনায় শমীক ভট্টাচার্যের
শমীক আরও বলেন, “এই রাজ্যে সরকার কর্মসংস্থান দিতে পারছে না বলেই বাঙালিরা ভিনরাজ্যে যাচ্ছে। এখানে একজন আইটি কর্মী ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা রোজগার করছে। সেখানে ভিনরাজ্যে কম শিক্ষিত যুবক বেশি টাকা রোজগার করছে। বাঙালিরা ভিখারি নন। ফলে এসব ৫ হাজার টাকা না দিয়ে কর্মসংস্থানের পথ দেখানো উচিত রাজ্য সরকারের”।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)