BJP Continues Missteps: চৈতন্য মহাপ্রভুকে নিয়ে ভুলে ভরা মন্তব্য জেপি নাড্ডার, ফের একবার উস্কে দিল 'বহিরাগততত্ত্ব'

লক্ষ্য যখন বাংলার মানুষের মন জয়, তখন নির্বাচনে আসন লাভ করতে বাংলার মনীষীরা বিজেপির অন্যতম হাতিয়ার হয়ে উঠবে এতো জানা কথা। বিজেপি নেতারা রবীন্দ্রনাথ, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, বঙ্কিমচন্দ্র, বিবেকানন্দ থেকে চৈতন্যদেবের উল্লেখ করেছেন বারংবার। তবে সময়টা বড়ই স্বল্প অর্থাৎ তড়িঘড়ি কী আর বাংলার সংস্কৃতি পুরোটা আয়ত্ত করা সম্ভব? তাই একের পর এক ভুল তথ্য, মন্তব্যে বক্তব্য ভরিয়ে দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা।

জেপি নাড্ডা (Picture Credits: ANI)

কলকাতা, ১০ জানুয়ারি: লক্ষ্য যখন বাংলার মানুষের মন জয়, তখন নির্বাচনে আসন লাভ করতে বাংলার মনীষীরা বিজেপির অন্যতম হাতিয়ার হয়ে উঠবেন এ তো জানা কথা। বিজেপি নেতারা রবীন্দ্রনাথ, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, বঙ্কিমচন্দ্র, বিবেকানন্দ থেকে চৈতন্যদেবের উল্লেখ করেছেন বারংবার। তবে সময়টা বড়ই অল্প। অর্থাৎ তড়িঘড়ি কী আর বাংলার সংস্কৃতি পুরোটা আয়ত্ত করা সম্ভব? তাই একের পর এক ভুল তথ্য, মন্তব্যে বক্তব্য ভরিয়ে দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বিরস মুণ্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ টেগোর-একের পর এক ভুলে ভরা মন্তব্যে অধরা বঙ্গ সংস্কৃতি। যা ফের একবার উস্কে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। শনিবার বর্ধমানের কাটোয়ায় জগদানন্দপুরের গ্রামে এক মন্দির দর্শনের পর তিনি মন্তব্য করেন,'বন্ধুরা, আজ আমি রাধাগোবিন্দের এক পুরোনো মন্দিরে দর্শনে গিয়েছিলাম, সেখানে চৈতন্য মহাপ্রভু দীক্ষা নিয়েছিলেন'। মহাপ্রভু চৈতন্যের নিধন হয় ১৫৩৩ সালে এবং জগদানন্দপুরের এই মন্দির স্থাপিত হয় ১৮৩৯ সালে। তবে কীকরে তিনি এই মন্দিরে এসে দীক্ষা নেন তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। ফের একবার ভুল তথ্য প্রদানে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। আরও পড়ুন, জয় মা কালী, মা দুর্গার স্লোগান তুলে কৃষকদের নিয়ে পরিবর্তন আনার শপথ জেপি নাড্ডার

কথায় আছে, যেখানে বাঘের ভয়, সেখানে সন্ধে হয়। তৃণমূলের কথা অনুযায়ী 'বহিরাগত' তকমা সত্যিই কী তবে কার্যকর?

এই প্রসঙ্গে জগদানন্দপুর মন্দির কর্তৃপক্ষ জানায়, মহাপ্রভুর দীক্ষার সঙ্গে এই মন্দিরের কোনও যোগসূত্রই নেই। 'আমাদের স্থানীয় একজন জমিদার রাধামোহন ঘোষ চৌধুরীর উদ্যোগে ১৮৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি পুরাতন বৈষ্ণব মন্দির',বলে জানান ইনচার্জ নিমাই দাস।

তৃণমূল বারংবার বিজেপির বাইরে থেকে নেতা এনে নির্বাচনের প্রচার করাকে বহিরাগত তকমা দিয়েছে। অমিত শাহ, জেপি নাড্ডার মতো কেন্দ্রীয় স্তরের নেতামন্ত্রী ছাড়াও অন্য রাজ্যের বিজেপি নেতা দিয়ে নির্বাচনের প্রচারের সমালোচনায় মুখর তৃণমূল।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now